এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করতে থাকা প্রশাসন ছাড়া অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা আগামীকাল কলম-বিরতি কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।
রাতে এনবিআর কর্মকর্তাদের সংগঠন এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ এ কথা জানিয়েছে।
গণপূর্ত উপদেষ্টা কর্মচারীদের বলেছেন যে, বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারা এ বিষয়ে আলোচনা করবেন।
কর্মবিরতির কারণে কাস্টমস হাউসগুলোতে রপ্তানি কার্যক্রম ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ছাড়া অন্যান্য সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আজ রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি পালন করবে বাংলাদেশ পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হবে।
বিকেল ৫টায়ও কর্মবিরতি চলছিল, বন্ধ হয়ে আছে জরুরি বিভাগের কার্যক্রম।
পদোন্নতির দাবিতে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। টানা তিনদিন সকাল ১০টা থেকে দুই ঘণ্টা করে তাদের এই ‘কলম বিরতি’ কর্মসূচি চলবে।
কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন দপ্তরের সামনে কালো ব্যাজ পরে কর্মকর্তাদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এর ফলে দপ্তরগুলোর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
বিকেল ৫টায়ও কর্মবিরতি চলছিল, বন্ধ হয়ে আছে জরুরি বিভাগের কার্যক্রম।
পদোন্নতির দাবিতে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। টানা তিনদিন সকাল ১০টা থেকে দুই ঘণ্টা করে তাদের এই ‘কলম বিরতি’ কর্মসূচি চলবে।
কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন দপ্তরের সামনে কালো ব্যাজ পরে কর্মকর্তাদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এর ফলে দপ্তরগুলোর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, কর্মকর্তারা নিজ নিজ দপ্তরের সামনে কালো ব্যাজ পরে ব্যানারসহ অবস্থান করবেন।
গত পরশু থেকে ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা কর্মবিরতি পালন করছেন।
তবে হাসপাতালের ইনডোর, আউটডোর ও জরুরি সেবা চালু আছে।
রেল উপদেষ্টা তাদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে এই ঘোষণা আসে।
কর্মবিরতি কর্মসূচি নিয়ে রেলওয়ের লোকোমাস্টার ও রানিং স্টাফরা অনড় অবস্থানে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন লাখো যাত্রী।
দেশের বিভিন্ন রেলস্টেশনে আসা যাত্রীরা গন্তব্যে না যেতে পেরে ক্ষুব্ধ ও হতাশার কথা জানিয়েছে।
তিনি বলেন, ট্রেনের টিকিট কেনা যাত্রীদের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য কিছু রুটে বিআরটিসি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।