উইসকনসিনের এক নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিপক্ষ কমলা হ্যারিসকে জন্মগতভাবে ‘মানসিক প্রতিবন্ধী’ বলে আখ্যা দেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
সমীক্ষায় জানা গেছে, ৪৮ শতাংশ মানুষ কমলাকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে চাইছেন। ৪০ শতাংশ চাইছেন ট্রাম্পকে।
বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, সিংহভাগ ভোটার সেপ্টেম্বরের বিতর্কে কমলাকে এগিয়ে রেখেছেন।
ট্রাম্প মার-আ-লাগো’র বিলাসবহুল রিসোর্ট থেকে এক্সে লাইভ স্ট্রিম করে তার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।
ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণে প্রেক্ষাপট বুঝে নিজের পূর্বপুরুষের কথা উল্লেখ করলেও, বিষয়টিকে কখনোই বক্তব্যে প্রাধান্য দেন না কমলা। বরং তার পরিকল্পিত নীতিমালা, দক্ষতা ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের...
সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে আছেন হ্যারিস।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্প দাবি করেছেন, কমলার সঙ্গে টিভি বিতর্কে তিনিই জিতেছেন। সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে তিনি বলেছেন, 'তৃতীয় কোনো বিতর্ক হবে না।‘
টেইলর কমলা হ্যারিসকে একজন ‘অবিচল, প্রতিভাবান নেতা’ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, তিনি গোলযোগ সৃষ্টির পরিবর্তে দেশকে শান্তিপূর্ণভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম।
টিভিতে প্রচারিত এই ডিবেটকে বলা হচ্ছে ‘অগ্নিঝরা’ বিতর্ক। ফিলাডেলফিয়ায় কমলা ও ট্রাম্প এবিসি টিভি চ্যানেল আয়োজিত বিতর্কে মুখোমুখি হয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ আনতে থাকেন
কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্পর্কে রুশদি বলেন, ‘তিনি একজন নিম্নশ্রেণির মানুষ যার মধ্যে কোনো মহৎ গুণ নেই।’
কমবয়সী ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা বাইডেনের প্রতি বিমুখ হলেও জেন জি ও সার্বিকভাবে তরুণ-তরুণীদের কাছে কমলা হ্যারিস অল্প সময়ের মাঝেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
এখনো কমলার নাম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করা না হলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে তার নির্বাচনী প্রচারণা তহবিলে জমা পড়েছে প্রায় ২০ কোটি ডলার (প্রায় দুই হাজার ২৩৫ কোটি বাংলাদেশি টাকা)।
১৯৯৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যাদের জন্ম, তাদেরকে ‘জেনারেশন জি’ বা সংক্ষেপে জেন জি বলা হয়। কমলা হ্যারিস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হতে পারেন, এমন সম্ভাবনায় এই প্রজন্মের ভোটারদের মধ্যে উচ্ছ্বাস...
ওবামা সমর্থন দেওয়ার আগেই বাইডেনসহ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রায় সকল প্রভাবশালী নেতার সমর্থন পেয়েছেন কমলা হ্যারিস (৫৯)।
কমলা জানিয়েছেন, নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার গঠনমূলক ও খোলাখুলি কথা হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস থেকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত ভাষণে বাইডেন যেমন প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিজের সাফল্যের কথা বলেছেন, তেমনই কমলা হ্যারিসেরও প্রশংসা করেছেন
সংবাদ সম্মেলনে বাইডেন ঘন ঘন কাশছিলেন। শুরুর দিকে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় তিনি কথার খেই হারিয়ে ফেলছিলেন। শেষের দিকে তার কথাগুলো খুব একটা স্পষ্টভাবে বোঝাও যাচ্ছিল না।
বিশ্লেষকরা কমলার এসব বক্তব্যকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তার কাছ থেকে আসা সবচেয়ে কড়া সমালোচনা হিসেবে বিবেচনা করছেন।
সিবিএসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে কমলা উল্লেখ করেন, ইসরায়েলের নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। তবে তিনি একইসঙ্গে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়ার ওপরেও জোর দেন।