বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে সরাসরি সরকারকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় সরকারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে যাওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশে তাদের ঋণ প্রতিশ্রুতি গত বছরের এক দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার থেকে ৬৭ শতাংশ বাড়িয়ে চলতি বছর দুই বিলিয়ন ডলার করতে পারে।
ঋণের বাকি কিস্তি পেতে সরকারকে অবশ্যই কিউপিসি মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। এখনো কর আদায় সেই বাধ্যতামূলক মানদণ্ড ছুঁতে পারেনি।
এসব ঋণ চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৪টি শাখা থেকে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।
পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বচ্ছতার চর্চা জরুরি।
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
বৈশ্বিক সুদের ক্রমবর্ধমান হার ও প্রচুর বিদেশি ঋণ নেওয়ার প্রেক্ষাপটে গত জুলাই ও আগস্টে বিদেশি ঋণ পরিশোধের খরচ এর আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৮৯ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা
বিদেশি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এর সুদ পরিশোধ এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমে যাওয়ায় সরকার ঋণ পরিশোধে বরাদ্দ বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে।
মন্দ ও ক্ষতিকর শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ব্যাংককে ১০০ শতাংশ অর্থ প্রভিশন হিসেবে আলাদা করে রাখতে হয়।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শ্রীলঙ্কাকে ধার দেওয়া অর্থ ফেরত পাওয়ার আশা করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭৬ দশমিক ২৭ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রদানের বিষয়টি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বোর্ড সভায় অনুমোদন পেয়েছে।
দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ অন্তত দেড় লাখ কোটি টাকা এবং ঋণ নিয়ে চলমান মামলাসহ নানা ইস্যু মিলিয়ে মোট পরিমাণ ৪ লাখ কোটি টাকার বেশি হবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। গতকাল জাতীয় সংসদে শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির...
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে বলেছেন, চলতি অর্থবছরে (২০২২-২৩) আইএমএফ (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল) থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ঋণ পাওয়া যায়নি। একটি ঋণের বিষয়ে আইএমএফের সঙ্গে আলোচনা চলমান রয়েছে।
ন্যাশনাল ব্যাংককে ১০ কোটি টাকার বেশি ঋণ বিতরণ না করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশের ৪ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক তাদের মূল ব্যবসায়িক কার্যক্রম, অর্থাৎ ঋণ দিয়ে ব্যবসা করতে হিমশিম খাচ্ছে। এর পেছনে দায়ী বড় আকারের কুঋণ ও সরকার নির্ধারিত সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠকে ঋণ প্রসঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক।
তারল্য সংকটের কারণে নগদ ঘাটতিতে থাকা ব্যাংকগুলো ৯ শতাংশের বেশি সুদের হারে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত সুদহার সীমা থেকেও বেশি।