খামেনি দাবি করেন, আজকে থেকেই প্রকৃত অর্থে যুদ্ধ শুরু করেছে তার দেশ।
সংস্থাটি জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ২৩৯ জন বেসামরিক ও ১২৬ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।
মূলত ইরানের নাগরিকদের তেহরান ছেড়ে যেতে বলার পরই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে চীন।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ মন্তব্য করেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন সূত্রে ট্রাম্প দেশে ফিরে গেছেন। মূলত মাখোঁর এই মন্তব্যের পরই ট্রাম্প বিষয়টি খোলাসা করেন।
ইসরায়েলি সংস্থা বাজান গ্রুপ সোমবার সন্ধ্যায় জানিয়েছে, রোববার রাতভর হামলায় তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন তেল পরিশোধনাগার ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
বিবৃতির একটি কপি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে জমা দিয়েছে ওআইসির পর্যবেক্ষক কার্যালয়। এটি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক নথি হিসেবে প্রকাশিত হবে।
জোটের নেতাদের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা ও সন্ত্রাসের মূল উৎস ইরান।’
ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আজ সকালে তেল আবিবের বাসিন্দারা ছিলেন উদ্বেগ-আতঙ্কে। সর্বত্র বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি লক্ষ্য করেন সিএনএনের জেরুজালেম সংবাদদাতা জেরেমি ডায়মন্ড।
ইরানের গণমাধ্যম ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বেশ কয়েকটি অবস্থানে বিস্ফোরণের তথ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে তেহরানের মূল ইউরেনিয়াম পরিশোধনকেন্দ্রও অন্তর্ভুক্ত।
সোমবার ইরানের অনুরোধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের আলোচনার বিষয় ছিল ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বিমান হামলা।
টেলিভিশনে প্রচারিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে বাঘাই বলেন, ‘জায়নিস্ট শাসককে উচিত জবাব দিতে সম্ভাব্য সব উপকরণ ব্যবহার করবে ইরান।’
এর আগে হামলায় ইসরায়েল, ইরাকের মার্কিন নিয়ন্ত্রিত আকাশসীমা ব্যবহার করেছে বলে দাবি করে ইরানের সেনাবাহিনী।
ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বিমান হামলার পর এই অ্যাকাউন্টে দুইটি পোস্ট করেন খামেনি।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইরানের সীমান্ত থেকে ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করছিল ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো।
ইসরায়েলি হামলার পর সপ্তাহান্তে ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান পার্টির দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ইরানের সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলি বিমান হামলার বিষয়ে মন্তব্য করেন।
‘প্রথম হামলাগুলোতে হয়তো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করা হয়েছে, যাতে তার ওপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে আরও শক্তিশালী হামলা চালানো যায়।’
ইরানের প্রতিরক্ষা বাহিনী ‘তেহরান প্রদেশের আশেপাশের আকাশসীমায় প্রতিপক্ষের লক্ষ্যবস্তু সফলভাবে ধ্বংস করেছে’।
ইরানের রাজধানীতে অন্তত সাতটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।