পিটিআই নেতা সৈয়দ জুলফি বুখারি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি রিপাবলিকান পার্টির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কা এবং জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ইমরান খানের ওপর দমনপীডন নিয়ে...
গতবছর ইমরানের গ্রেপ্তারের পর থেকেই এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দলটি।
চিঠিতে কংগ্রেসম্যানরা ইসলামাবাদ-ওয়াশিংটন কূটনৈতিক সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরানকে মুক্ত করার দাবি জানান।
পাকিস্তানের বিক্ষোভ কোন দিকে যাচ্ছে?
বৃহস্পতিবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তা জানতে চেয়েছেন।
গতকাল রোববার প্রশাসনিক রাজধানী ইসলামাবাদের শহরতলী সাংজানিতে আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছে দলটি
ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ আজ দেশটির কেন্দ্রীয় রাজধানী ইসলামাবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচী আহ্বান করেছে
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, রাষ্ট্র চীনের কায়দায় ইন্টারনেট ফায়ারওয়াল চালু করছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের ওপর আরও ভালো করে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি প্রতিষ্ঠা করা যাবে।
পিটিআইর পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা ও সমালোচনা করেছে। দলগুলোর মধ্যে আছে পিপিপি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি, জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলাম ও জামায়াত-ই-ইসলামি।
ক্ষমতা ভাগাভাগির মাধ্যমে নওয়াজ শরীফের মুসলিম লিগ ও বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি দেশটিতে সরকার গঠন করতে যাচ্ছে।
নওয়াজ শরীফের পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জোট সরকার ইচ্ছে প্রকাশ করলেও পাঁচ দফা বৈঠকের পরেও তারা একমত হতে পারেনি। অপরদিকে, ইমরান খানের পিটিআইও সরকার গঠনে তৎপর রয়েছে।
পাকিস্তানের রাজনীতিতে আবারও নতুন করে শুরু হয়েছে অনিশ্চয়তা।
বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসনে জয়লাভ করে। স্বতন্ত্রদের বেশিরভাগই পিটিআই সমর্থিত।
তিনি ‘পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও তাদের ওয়াশিংটনভিত্তিক প্রভুদের’ উদ্দেশে এই বার্তা দেন।
বিশ্লেষকদের ভাষ্য, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও পাকিস্তানের রাজনীতিতে পিটিআইয়ের শক্ত অবস্থান ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে, যা পাকিস্তানের রাজনীতিকে একটি নতুন মেরুকরণের সামনে দাঁড় করিয়েছে।
দেশটির গণমাধ্যম সূত্রে এখন পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া গেছে তাতে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। জোট গঠনের পথে হাঁটতে হচ্ছে সবাইকেই।
পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে ২৬৫ আসনের মধ্যে ২৪৪ আসনের প্রাথমিক ফলাফলে ৯৬ আসনে জয় নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) বিরুদ্ধে ভোটে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ এনেছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।
২৪১ আসনের ফলাফলে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৯৬টিতে জয়লাভ করেছেন।