ইসলামাবাদ ও দেশের অন্যান্য অংশে ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই কর্মী ও সমর্থকদের সহিংস বিক্ষোভের কারণে বিভিন্ন মহল থেকে পিটিআইর কার্যক্রম সীমিত করার দাবি আসছে।
বুধবার সকাল ১১টায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি।
আজ ভোরে এএফপির কর্মীরা লক্ষ্য করেন, ইসলামাবাদের রেড জোন থেকে বিক্ষোভকারীদের সরানো হয়েছে।
মধ্যরাতে বিক্ষোভকারীদের উপর চড়াও হয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ সময় শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে সেনাবাহিনীকে অরাজকতা রোধে যেখানে প্রয়োজন সেখানে কারফিউ জারি করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ইমরানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৫০টির মতো ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও পাকিস্তানে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
গত ১৩ নভেম্বর কারাগার থেকেই দেশব্যাপী বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দেন ইমরান খান।
পিটিআই নেতা সৈয়দ জুলফি বুখারি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি রিপাবলিকান পার্টির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কা এবং জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ইমরান খানের ওপর দমনপীডন নিয়ে...
গতবছর ইমরানের গ্রেপ্তারের পর থেকেই এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দলটি।
গত ১৩ নভেম্বর কারাগার থেকেই দেশব্যাপী বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দেন ইমরান খান।
পিটিআই নেতা সৈয়দ জুলফি বুখারি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি রিপাবলিকান পার্টির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কা এবং জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ইমরান খানের ওপর দমনপীডন নিয়ে...
গতবছর ইমরানের গ্রেপ্তারের পর থেকেই এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দলটি।
চিঠিতে কংগ্রেসম্যানরা ইসলামাবাদ-ওয়াশিংটন কূটনৈতিক সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরানকে মুক্ত করার দাবি জানান।
পাকিস্তানের বিক্ষোভ কোন দিকে যাচ্ছে?
বৃহস্পতিবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তা জানতে চেয়েছেন।
গতকাল রোববার প্রশাসনিক রাজধানী ইসলামাবাদের শহরতলী সাংজানিতে আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছে দলটি
ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ আজ দেশটির কেন্দ্রীয় রাজধানী ইসলামাবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচী আহ্বান করেছে
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, রাষ্ট্র চীনের কায়দায় ইন্টারনেট ফায়ারওয়াল চালু করছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের ওপর আরও ভালো করে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি প্রতিষ্ঠা করা যাবে।
পিটিআইর পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা ও সমালোচনা করেছে। দলগুলোর মধ্যে আছে পিপিপি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি, জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলাম ও জামায়াত-ই-ইসলামি।