ঘরোয়া পদ্ধতিতে পটেটো টুইস্ট তৈরির রেসিপি...
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
জেনে নিন কীভাবে ঘরেই তৈরি করবেন মজার আলুর দম।
পেঁয়াজ, আলু ও ডিমের ওপর শুল্ক কমানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি)।
গত এক মাসে আলুর খুচরা দাম বেড়েছে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এক বছর আগের তুলনায় তা ৪৯ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি।
আলুর দামের দাদাগিরিতে নিদারুণ বিপাকে পড়া পুরো জনগাষ্ঠীর ভেতর কালু মিয়ার অবস্থাটা বোধ করি একটু বেশিই সঙ্গিন। কারণ আলু খেয়ে যে পয়সা জমানো যায়—পুরো জাতিকে সেই পথ তিনিই দেখিয়েছিলেন।
আজ বৃহস্পতিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এসব আলু নিয়ে চারটি ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে বন্দর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ১৯ হাজার ৪০০ টন আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আলু ব্যবসায়ীগণ হিমাগার ও খুচরা পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত দামের তুলনায় বেশি দামে আলু বিক্রি করছেন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে আলুর বাজার স্থিতিশীল রাখতে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে...
সরকার নির্ধারিত দামে নিত্যপণ্য বিক্রি না করায় ১০৮টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৯৮ লাখ ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অর্থনীতিবিদরা সাধারণত পণ্যের দাম বেধে দেওয়ার বিরোধিতা করেন। কেননা, এধরনের উদ্যোগ অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দাম অনুসরণ করা হয় না। তাই মানুষের ভোগান্তিও কমে না।
শুধু অভিযান চালিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। অর্থনীতিবিদদের মতে, যারা ভ্যালু চেইনে আছেন, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।
পর্যায়ক্রমে সব সুপারশপে অভিযান চালানো হবে
আলু বের করার সময় আর দেড় থেকে দুই মাস। এ সময়ের মধ্যে আলু বের করা না হলে পচে যাবে। এরপরও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আলু বের না করে মজুতের দিকে ঝুঁকছেন।
আলু, পেঁয়াজ ও ডিমসহ নিত্যপণ্য এবং স্যালাইনের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বাজার অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সরকার দাম নির্ধারণ করার পর দাম না কমে বরং দিন দিন বাড়ছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়, যা ২০২০ সালের অক্টোবরের পর...
সরকার এনফোর্স করবে ঠিকই, তবে ব্যবসায়ীদেরও মেনে চলা উচিত।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বাজার অভিযানে ৮২টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।