ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে এসব উপহারসামগ্রী ত্রিপুরায় পাঠানো হয়।
এখন তো পাকা আমের মৌসুম শুরু হয়ে গেছে। তাই দেরি না করে বানিয়ে ফেলুন এই স্টিকি রাইস।
আমের ফলন গত বছরের মতো হবে বলেই আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ৯ মে গোপালভোগ, বোম্বাই, গোপালখাস ও বৈশাখীসহ স্থানীয় জাতের আম সংগ্রহ শুরু হয়েছে।
কাঁচা আমের পুষ্টি ও উপকারিতা সম্পর্কে জানিয়েছেন ইবনে সিনা হাসপাতালের পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা।
চীনা রাষ্ট্রদূত জানান, চীনের একটি এক্সপার্ট প্রতিনিধি দল আম পাকার সময়ে বাংলাদেশে আম বাগান ও উৎপাদন কার্যক্রম পরিদর্শন করতে চায়। জুন মাসের প্রথম দিকে তারা বাংলাদেশে আসতে চায়।
রেসিপি দুটি কাছাকাছি হলেও স্বাদ কিন্তু ভিন্ন।
‘এ বছর পরাগায়নের জন্য এখনো যথেষ্ট মৌমাছি দেখা যায়নি।’
'গৌরমতি বিক্রিই শুরু হয় ৬ হাজার টাকা থেকে এবং শেষ হয় ১৬ থেকে ১৭ হাজার টাকা মণ পর্যন্ত।'
সাতক্ষীরায় আম পাড়া শুরু হয়েছে। আমের গুনগত মান বজায় রেখে নিরাপদে আম বাজারজাত করতে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের বেধে দেওয়া নির্ধারিত সময় অনুযায়ী জেলায় আম সংগ্রহ শুরু করা হয়েছে।
রাজশাহীতে বাগান থেকে আম সংগ্রহ শুরু হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় দুই সপ্তাহ আগেই রাজশাহীতে আম সংগ্রহ শুরু হলো।
রাজশাহী জেলায় আম পাড়ার সময়সূচি গত বছরের চেয়ে এবার ২ সপ্তাহ এগিয়ে আনা হয়েছে।
গাছে গাছে পাকতে শুরু করেছে মৌসুমি ফল, বাজারে আসতে এখনও কিছুদিন বাকি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ভালো ফলন ও লাভের আশা করছেন চাষিরা।
রাজশাহী শহর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে পলাশবাড়ী গ্রামের এই বাগানের ফুলের রঙ ও সুগন্ধ দূর-দূরান্তের প্রকৃতিপ্রেমীদের আকৃষ্ট করছে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন, ‘ফাল্গুনে বিকশিত কাঞ্চন ফুল, ডালে ডালে পুঞ্জিত আম্রমুকুল।’
বছর ৬ আগেও আশ্বিনা আম কোনো খাবার টেবিলে খুব কমই দেখা যেত। একাধারে টক, কালো হয়ে যাওয়া চামড়া এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে পোকার আক্রমণ থেকে এই আম রক্ষা করা কঠিন হতো। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য হিসেবেই সীমাবদ্ধ ছিল...
বরগুনার আমতলী উপজেলায় কুকুয়া ইউনিয়নের কেওয়াবুনিয়া গ্রামে ১৫ বিঘা জমিতে মালটা চাষে সাফল্য পেয়েছেন বিদেশফেরত মো. হাবিবুর রহমান মাতুব্বর।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফ্রুটব্যাগ পদ্ধতিতে আম চাষ করে বাগানিরা পাচ্ছেন সুন্দর, নিখুঁত আম। তাই এই পদ্ধতিতে আম উৎপাদনে রয়েছে ব্যাপক সম্ভাবনা।
স্বাদে গন্ধে বহু দেশের মানুষের মন জয় করেছে বাংলাদেশের আম।