নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, তারা সংবিধান সংশোধনের কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত হবে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতেই সেই পরিবর্তনগুলো আসবে—এমন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করা জরুরি।
বছরের পর বছর ধরে অসংখ্য ঘটনায় পুলিশের ওপর মানুষের যে অনাস্থা, অবিশ্বাস ও ভয় তৈরি হয়েছে, সেটি দূর করতে হবে। এটি একদিনে দূর হবে না। কিন্তু শুরুটা করতে হবে এখনই।
সাম্প্রতিক আন্দোলনে রাস্তায়ই নামেননি, এমন অনেককেও ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এগুলোর ব্যাখ্যা কী?
কাঠামো ঠিক থাকলে প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে থেকেও একজন লোকের দুর্নীতির মাধ্যমে এক লাখ টাকা কামানোরও সুযোগ নেই।
তারা যাদের কাছে প্রশ্ন বিক্রি করেছেন তাদের কতজনের চাকরি হয়েছে এবং তাদের মধ্যে কেউ যদি এখন প্রশাসনের বড় পদে থাকেন, তাদের নামগুলোও কি জানা যাবে?
প্রজাতন্ত্রের কোনো পদে থেকে বৈধ আয় দিয়ে এত বিপুল সম্পদ অর্জন সম্ভব নয়। ফলে এটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে এই সম্পদ তারা অর্জন করেছেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে।
নাগরিকের সুরক্ষা এবং অপরাধীর শাস্তি তথা অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আইন কতটুকু সহায়ক হবে, সেটি পুরোপুরি নির্ভর করে আইনের প্রয়োগকারীদের ইনটেনশন বা উদ্দেশ্য এবং সেই আইনটি বাস্তবায়নে সরকারের...
নিহত মনিরুলের পরিবার ন্যায়বিচার পাক। অভিযুক্ত কাউসারের পরিবারের পাশেও সবার দাঁড়ানো দরকার।
যখন দেশ এক ধরনের সংকটের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, যখন যুদ্ধ ও নানা কারণে বৈশ্বিক মন্দা ও ডলারের বাজারে অস্থিরতায় ব্যবসা-বাণিজ্যও জটিলতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, যখন খোদ প্রধানমন্ত্রী সরকারি প্রকল্পের খরচ কমানো...
নাগরিকের সুরক্ষা এবং অপরাধীর শাস্তি তথা অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আইন কতটুকু সহায়ক হবে, সেটি পুরোপুরি নির্ভর করে আইনের প্রয়োগকারীদের ইনটেনশন বা উদ্দেশ্য এবং সেই আইনটি বাস্তবায়নে সরকারের...
নিহত মনিরুলের পরিবার ন্যায়বিচার পাক। অভিযুক্ত কাউসারের পরিবারের পাশেও সবার দাঁড়ানো দরকার।
যখন দেশ এক ধরনের সংকটের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, যখন যুদ্ধ ও নানা কারণে বৈশ্বিক মন্দা ও ডলারের বাজারে অস্থিরতায় ব্যবসা-বাণিজ্যও জটিলতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, যখন খোদ প্রধানমন্ত্রী সরকারি প্রকল্পের খরচ কমানো...
সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বাহিনীতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে এরকম বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হওয়া লোকের সংখ্যা কত? কতজন ধরা পড়বেন আর কতজন শেষ পর্যন্ত নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে পারবেন?
ধর্মীয় অনুভূতির দোহাই দিয়ে যে নিরীহ দুজন মানুষকে মেরে ফেলা হলো, তার দায় কে নেবে?
বর্তমান মন্ত্রিসভা গঠনের পরপর ফুলেল শুভেচ্ছা নিয়ে আরও একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে।
কিন্তু এটিও বাস্তবতা যে, জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে এলেই ধর্মভিত্তিক দলগুলোর কদর বাড়ে।
ভোটের বাতাস বলছে, এবারের নির্বাচন ঠিক আগের দুটির মতো হবে না। এবার অনেক আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে তাদের দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধেই লড়তে হবে।
বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচনি পদ্ধতির একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে সমাজের সব শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়া।
কিম কেন হেরে গেলেন বা কেন জিততে পারলেন না, তার অনেক কারণ থাকতে পারে। কিন্তু তিনি যে লিখলেন ‘ভোটের রাজনীতি আমার মতো মানুষের জন্য নয়’—এই ‘আমার মতো মানুষ’ বিষয়টি নিয়েই এই লেখা।