সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে দেশের প্রতিনিধি দল আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন।
সংস্থাটির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের ঢাকা সফর শেষে গতকাল সোমবার বিবৃতিতে আইএমএফ বলেছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
জর্জিভা বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা ও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘এটা একটা ভিন্ন দেশ। এটা বাংলাদেশ ২.০’।
সরকারের কাছে পাঠানো আইএমএফের টকিং পয়েন্ট অনুসারে, সংস্কার কর্মসূচিতে ভর্তুকি ও রাজস্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
প্রতিনিধি দলটি আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এসে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
গত বছর আইএমএফের কাছ থেকে চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। গভর্নর জানান, অতিরিক্ত তিন বিলিয়ন ডলার পেতে সংস্থাটির সঙ্গে কথা চলছে।
চলতি জুনের প্রথম তিন সপ্তাহে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার। এর আগের মাসে ছিল আড়াই বিলিয়ন ডলার।
এছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, বিশ্বব্যাংক ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ আরও কিছু উৎস থেকে মোট প্রায় ৯০ কোটি ডলার এসেছে...
আইএমএফের ঋণ কর্মসূচিতে দুই ধরনের শর্ত রয়েছে...
আশা করা যাচ্ছে, ৩০ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদ বাংলাদেশের ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ কর্মসূচির অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে।
২০২২ এর পুরোটা সময়জুড়ে বৈদেশিক মুদ্রা সংকটে ছিল পাকিস্তান। ২০২৩ এর শুরুতে পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে।
সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও তাদের কাছ থেকে ৪...
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহ ৫ দিনের সফরে ঢাকা আসছেন ১৪ জানুয়ারি।
সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ পেতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৩০টি শর্তে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে বাংলাদেশ সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার (৪৭ হাজার ৭০০ কোটি টাকা) ঋণ পাচ্ছে, এ তথ্য ইতোমধ্যে সবারই জানা। কিন্তু, এ ঋণ বাংলাদেশের হাতে আসবে কবে? ঋণের সুদের হার কত হবে? আর...