বিচ্ছিন্ন বরিশালে যেভাবে পৌঁছালেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/very_big_201/public/images/2022/11/05/b_1.jpeg?itok=raHJ_47y×tamp=1667637193)
ধর্মঘটে অভ্যন্তরীন ও দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ। চলছে না ৩ চাকার কোনো যানও। ভোলার সঙ্গে নৌ যোগাযোগও বন্ধ। এভাবে গত ২ দিন সারাদেশ থেকে বরিশাল কার্যত বিচ্ছিন্ন আছে।
তা সত্ত্বেও বরিশালে বিএনপির আজকের বিভাগীয় গণসমাবেশকে সামনে রেখে বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে ১ দিন আগেই শহরে পৌঁছাতে শুরু করেন দলটির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ।
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2022/11/05/b_2.jpeg?itok=udAG7Jfh×tamp=1667637181)
এক্ষেত্রে নদী-খালবিধৌত এই বিভাগের বরগুনা, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর থেকে আসতে নেতা-কর্মীদের অনেকে বাহন হিসেবে বিভিন্ন মাছ ধরার ট্রলার, ভাড়া করা লঞ্চ কিংবা নৌকা বেছে নেন।
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2022/11/05/b_3.jpeg?itok=d8j65T9I×tamp=1667637181)
যেমন- গতকাল শুক্রবার সকালে নৌপথে ৪১টি ট্রলারে চড়ে বিএনপির কয়েক হাজার নেতা-কর্মী বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য বরিশাল পৌঁছান।
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2022/11/05/b_4.jpeg?itok=4yLUsG08×tamp=1667637181)
প্রথমে ট্রলার নিয়ে বরগুনা সদরসহ আমতলী, তালতলী, পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলার নেতা-কর্মীরা পায়রা নদীতে মিলিত হন। সেখান থেকে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদী হয়ে যাত্রাশুরুর ১২ ঘণ্টা পর বরিশালে আসেন। রাতের খাবারের জন্য প্রতি ট্রলারেই খিচুড়ি রান্নার আয়োজন করা হয়।
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2022/11/05/b_5.jpeg?itok=t5zn5Js7×tamp=1667637181)
একইভাবে অন্য জেলা-উপজেলা থেকে আগেভাগেই নৌপথে বরিশালে এসে অনেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চেই রাত কাটান পুলিশি হয়রানির ভয়ে।
আজ সমাবেশের দিনেও এমন অনেক নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন নৌযানে চড়ে সমাবেশে আসতে দেখা যায়।
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2022/11/05/b_6.jpeg?itok=oiZwFShT×tamp=1667637181)
আজ শুক্রবার ছবিগুলো তুলেছেন দ্য ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রী টিটু দাস।
Comments