আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের পাশাপাশি ব্রিটেন, কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও যোগ দেবেন। এই সম্মেলনে সভাপতির ভূমিকায় থাকবেন ইতালির আন্তোনিও তাজানি।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
ইসরায়েলি দূতাবাসের আশেপাশের এলাকাগুলোতে নিয়মিত ইসরায়েলি গণহত্যা বিরোধী বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
এছাড়া শুক্রবার দেশের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে পাঁচ প্যারামেডিক নিহত হয়েছেন।
নেতানিয়াহু বলেছেন, এই রায়ের কোনো গুরুত্ব নেই। তিনি একে ইহুদিবিদ্বেষী রায় বলে দাবি করেছেন।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান সংঘাতে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৮৮ জন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন।
নিহত আকিল হিজবুল্লাহর অভিজাত ‘রাদওয়ান বাহিনীর’ নেতা ছিলেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই ঘণ্টা ধরে দক্ষিণ লেবাননে রকেট লঞ্চার লক্ষ্য করে আক্রমণ চালানো হয়। তাদের দাবি, এই লঞ্চারগুলো থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানোর প্রস্তুতি...
‘এই যুদ্ধের নতুন যুগে প্রবেশ করছি। এর সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘(ইরান) জায়োনিস্ট রাষ্ট্রের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের নিন্দা জানাচ্ছে। এটি গণ হত্যা (প্রচেষ্টার) উদাহরণ।’
হিজবুল্লাহর কাছে এই পেজারগুলো পৌঁছানোর আগেই ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ প্রতিটি ডিভাইসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ বিস্ফোরক উপকরণ সংযুক্ত করে দেয়। এমনটাই দাবি করেছেন লেবাননের এক জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা...
হিজবুল্লাহ এই বিস্ফোরণের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। সংগঠনটি বলেছে, ইসরায়েল এর ‘ন্যায্য শাস্তি’ পাবে।
সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শত্রুর গুলির আঘাতে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়নি। তবে এই ঘটনায় দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।’
মঙ্গলবার ভোরে খান ইউনিসের আল-মাওয়াসি এলাকার এই শিবিরের অন্তত ২০টি তাঁবুতে হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
মার্কিন নিউজ চ্যানেল ফক্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘এখনও চুক্তি হওয়ার মতো অবস্থা আসেনি।’