কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
গাজা-যুদ্ধকে মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠায় ‘মূল বাধা’ হিসেবে উল্লেখ করে এতে আরও বলা হয়, এই সংঘাতের অবসান না হলে আরব বিশ্বের বন্ধুভাবাপন্ন দেশগুলোর সমর্থন হারাবে ইসরায়েল।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
নেতানিয়াহুর দাবি, হামাস দরকষাকষির সময় ‘সব প্রস্তাব নাকচ করেছে’।
নিহতের বিধবা স্ত্রী মিশাল নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকার করেন। এর আগে, তার ফোনও রিসিভ করেননি তিনি।
শনিবার গাজার দক্ষিণে রাফার একটি ভূগর্ভস্থ সুরঙ্গে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই ঘটনার পর থেকে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ইসরায়েলিরা। এই ঘটনার দুই দিন পর এলো...
শনিবার দেশটির সামরিক বাহিনী দক্ষিণ গাজার রাফা শহরের একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি জানায়। এই তথ্য প্রকাশের পরই সড়কে নেমে আসে ইসরায়েলিরা।
কেন্দ্রগুলোতে এক দিন থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুরা টিকার ডোজ নিতে আসেন। এ সময় শিশুদের মাথার ওপর দিয়ে ক্রমাগত ড্রোন উড়ে যাচ্ছিল বলে জানান গাজার মধ্যাঞ্চলের আল-আওদা হাসপাতালের মেডিকেল পরিচালক ইয়াসের শাবানে।
১ সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য গাজায় এই টিকাদান কর্মসূচি চালু করবে জাতিসংঘ। সেদিন থেকেই শুরু হবে এই মানবিক বিরতি।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, বুধবার ভোর থেকে পশ্চিম তীরে বড় আকারে অভিযান শুরুর পর শিশুসহ মোট ২০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েল।
পশ্চিম তীরে নিয়মিত অভিযান চালালেও ১৯৬৭ সালের পর এতো বড় আকারে, একাধিক শহরে অভিযান চালায়নি ইসরায়েল।
সশস্ত্র সংগঠনটি জানিয়েছে, প্রথম পর্যায়ের এই হামলার লক্ষ্য ছিল এমন সব ইসরায়েলি সামরিক অবস্থান, যেগুলো অকেজো হলে দ্বিতীয় পর্যায়ের হামলা প্রতিহত করতে ব্যর্থ হবে ইসরায়েল
নেতানিয়াহু ব্লিঙ্কেনকে জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে তা তিনি মেনে নিচ্ছেন। এখন হামাসও যেন তা মেনে নেয়।