কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
গাজা-যুদ্ধকে মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠায় ‘মূল বাধা’ হিসেবে উল্লেখ করে এতে আরও বলা হয়, এই সংঘাতের অবসান না হলে আরব বিশ্বের বন্ধুভাবাপন্ন দেশগুলোর সমর্থন হারাবে ইসরায়েল।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার ও প্রতিশোধমূলক হামলায় নিহত হয়েছেন ৪০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন ৯২ হাজার ৪০০ মানুষ। হতাহতের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
ইসরায়েলের চ্যানেল ১৪কে বেন-গির বলেন, যুদ্ধবিরতির আলোচনায় ইসরায়েলের অংশ নেওয়া হবে এক ‘গুরুতর ভুল’
১৯৬২ সালে গাজার খান ইউনিসে জন্ম নেওয়া সিনওয়ারকে হামাসের সবচেয়ে চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গত সপ্তাহে আনোয়ার পোস্ট মুছে দেওয়ার বিষয়টিকে ‘কাপুরুষোচিত’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
বিবৃতি মতে, বুধবার একটি সাত কেজি (প্রায় ১৫ পাউন্ড) ওয়ারহেড ব্যবহার করে তেহরানের সেই গেস্টহাউসে হামলা চালানো হয়।
চিকিৎসকদের অধিকার সংস্থা ফিজিশিয়ান্স ফর হিউম্যান রাইটস (পিএইচআর) জানিয়েছে, মানব ইতিহাসের অন্য যেকোনো ১০ মাসব্যাপী সশস্ত্র সংঘাতে এতো বেশিবার চিকিৎসা অবকাঠামোর ওপর হামলা আসেনি।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) ইসরায়েলকে ইরান, সহযোগী জঙ্গি সংগঠন হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুতিদের কাছ থেকে আসা সব ধরনের হুমকি থেকে রক্ষা দেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে হামাস কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
মঙ্গলবার ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান যোগ দিতে তেহরানে অবস্থান করছিলেন হানিয়া।
খামেনি বলেন, ‘(হানিয়াকে হত্যার) এই পদক্ষেপের মাধ্যমে (ইসরায়েলের) অপরাধী, জঙ্গি ও জাওনবাদী শাসকরা কঠিন শাস্তি পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।'