ধান উৎপাদনে সার ব্যবস্থাপনা, আগাছা দমন, বালাই ব্যবস্থাপনা কিংবা সেচ সংক্রান্ত যাবতীয় পরামর্শ দিতে কল সেন্টার চালু করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)।
ধান কাটার পর দ্রুত মাড়াই ও রোদে শুকানো জরুরি হলেও গত কয়েকদিনের বৈরী আবহাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। ফলে অনেকেই জমি থেকে ধান কেটে বাড়িতে আনলেও তা মাড়াইয়ের পর রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে পারছেন না।
গেল বছর চার লাখ টন ভুট্টা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়েছে। এ বছর আমদানি নির্ভরতা আরও কমবে। যতদিন পর্যন্ত চাহিদামতো ভুট্টা উৎপন্ন না হবে ততদিন চাষ বাড়াতেই হবে।
পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার এটি অনুষ্ঠিত হয়।
অন্যান্য জাতের আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণের তারিখও চূড়ান্ত করা হয়েছে
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সিলেট অঞ্চলের হাওরে মৌসুমি ধান কাটতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ৯৬ শতাংশ ফসল ইতোমধ্যে কৃষকের ঘরে উঠেছে।
এখনো বাংলাদেশের পাহাড় থেকে সমতল অঞ্চলে আউশ, আমন ও বোরো মৌসুম মিলিয়ে প্রায় তিন হাজারের বেশি জাতের ধানের আবাদ হয়।
‘কাঁঠাল বিক্রি করে দু-পয়সা আয় হতো, সিলেটের বন্যায় সব শেষ’
শাকসবজি, কলা, আম, তিল, পেঁপে, মুগ, মরিচ, পাট, লিচু ও লেবু খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
বারো ভূঁইয়ার শাসনামলে সোনারগাঁ বাণিজ্যের জন্য খুবই বিখ্যাত ছিল। পর্তুগিজরা প্রথম এ অঞ্চলে লিচুর চারা নিয়ে আসেন, তখন থেকেই এখানে লিচু চাষ হয়।
আমের ফলন গত বছরের মতো হবে বলেই আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ৯ মে গোপালভোগ, বোম্বাই, গোপালখাস ও বৈশাখীসহ স্থানীয় জাতের আম সংগ্রহ শুরু হয়েছে।
‘তাপদাহে শ্রমিকরা কেউ দিনের বেলায় কাজ করতে চাইছেন না। বিঘা প্রতি ধান কাটা, বাঁধা ও ঝাড়াসহ বাড়িতে পৌঁছে দিতে শ্রমিকদের মজুরি দিতে হচ্ছে ৬ হাজার টাকা।’
দেশের ৪৫০ সুতা কারখানায় ব্যবহার করা বার্ষিক ৮৫ লাখ বেল (প্রতি বেল প্রায় ২১৮ কেজি) তুলার মাত্র চার শতাংশ তুলা দেশে উৎপাদিত হয়।
‘ফসলের জমি থেকে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা রাখুন।’
‘এই সময় গরুর মোটাতাজা হয়ে ওঠার কথা, সেখানে গরু শুকিয়ে যাচ্ছে।’
প্রখর রোদ আর অসহনীয় তাপদাহের কারণে এসব ফসলের বেশিরভাগের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে