চাষিরা বলছেন, গত বছরও তারা প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি করেছেন ৩০ থেকে ৩২ টাকায়। এ বছর তা ১০ থেকে ১২ টাকায় নেমে এসেছে।
প্রতি কেজি রাসায়নিক সার সরকার নির্ধারিত দামের তুলনায় চাষিদের কাছ থেকে তিন থেকে চার টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্য অনুসারে, চাঁদপুর সদর উপজেলা, হাজীগঞ্জ, মতলব দক্ষিণ ও উত্তরসহ কয়েকটি উপজেলায় এবার গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়েছে।
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার হেক্টর চাষযোগ্য জমি রূপান্তরিত হচ্ছে এবং অকৃষি কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা ফুলকপি চাষিদের। তারা বলছেন, এই মৌসুমে প্রতিটি ফুলকপি উৎপাদনে তাদের খরচ হয়েছে ১০ টাকার বেশি। কিন্তু খেত থেকে তা বিক্রি করতে হচ্ছে ৪-৫ টাকায়।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, বাজারে নতুন পেঁয়াজের সরবরাহ যেমন বেড়েছে, তেমনি আমদানি করা পেঁয়াজেও বাজার ছেয়ে গেছে। যে কারণে এই দরপতন।
মৌসুমের শেষের দিকে এসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাঙালির রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি বাজার ও খেতের শোভা বাড়ানো শীতের এই ‘সিগনেচার আইটেমটির’ দাম পড়ে গেছে বলে ভাষ্য স্থানীয় চাষিদের।
চাষিরা বলছেন, গত বছরও তারা প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি করেছেন ৩০ থেকে ৩২ টাকায়। এ বছর তা ১০ থেকে ১২ টাকায় নেমে এসেছে।
প্রতি কেজি রাসায়নিক সার সরকার নির্ধারিত দামের তুলনায় চাষিদের কাছ থেকে তিন থেকে চার টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্য অনুসারে, চাঁদপুর সদর উপজেলা, হাজীগঞ্জ, মতলব দক্ষিণ ও উত্তরসহ কয়েকটি উপজেলায় এবার গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়েছে।
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার হেক্টর চাষযোগ্য জমি রূপান্তরিত হচ্ছে এবং অকৃষি কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা ফুলকপি চাষিদের। তারা বলছেন, এই মৌসুমে প্রতিটি ফুলকপি উৎপাদনে তাদের খরচ হয়েছে ১০ টাকার বেশি। কিন্তু খেত থেকে তা বিক্রি করতে হচ্ছে ৪-৫ টাকায়।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, বাজারে নতুন পেঁয়াজের সরবরাহ যেমন বেড়েছে, তেমনি আমদানি করা পেঁয়াজেও বাজার ছেয়ে গেছে। যে কারণে এই দরপতন।
মৌসুমের শেষের দিকে এসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাঙালির রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি বাজার ও খেতের শোভা বাড়ানো শীতের এই ‘সিগনেচার আইটেমটির’ দাম পড়ে গেছে বলে ভাষ্য স্থানীয় চাষিদের।
এ অঞ্চলের কৃষকরা কুষ্টিয়া-মেহেরপুর সড়ক অবরোধ করে দুই দফা বিক্ষোভও করেছেন।
নিজের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বদলাতে মরজিনা লাউ চাষ করার সিদ্ধান্ত নেন। ৫০ হাজার টাকায় নিজের গহনা বিক্রি করে দেন, স্বামীর কাছ থেকে নেন আরও দেড় লাখ টাকা। দুই লাখ টাকায় ১০ বছর ব্যবহারের চুক্তিতে পাঁচ...