বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজ আবারও জেগে উঠেছে সেই পুরনো আলাপ—বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি শিক্ষার্থীদের জন্য কতটা সুখের আর কতটা বেদনার?
সরকারি চাকরি, প্রতিষ্ঠা, বিয়ে কোনোটি না হওয়ায় অজানা সংকটে প্রায় অস্বাভাবিক হয়ে যান।
ফুড কনফারেন্সে বাঙালি হিন্দু-মুসলমানের জাতীয় চরিত্রের বাস্তব দিক রূপায়িত করে তোলা হয়েছে।
গ্রামের মেঠোপথকে তিনি আলোকিত করেছেন। সমাজের দ্যুতি হয়ে দূর করেছেন অন্ধকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি বিকাশের ক্ষেত্রে আছে অনন্য ভূমিকা।
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিদ্যমান দুটি প্রধান সমস্যা ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী-খেটে খাওয়া মানুষ বড় অসহায়। ব্যাগ হাতে তারা দুরুদুরু বুকে চলেন, অতৃপ্তি নিয়ে ফিরেন।
আবুল মনসুর আহমদ জীবন সমগ্রকে ধারণ করেছেন বহুমাত্রিকভাবে। তিনি এই উপমহাদেশের অনন্য আদর্শিক রাজনীতিবিদ।
প্রতিদিন ভোট পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠে দুই গ্লাস পানি খেয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটতে যেতেন তিনি। ৬টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হাঁটতেন।
আবুল মনসুর আহমেদের সাংবাদিকতার প্রাসঙ্গিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- সময়কে ধারণ করতে পারা। যে কোন সৃষ্টিশীল মানুষেরই নিজের সময়কে ধরতে পারার প্রয়োজন হয়
এমন ঘটনার পরম্পরা দেখলে শিহরিত হবেন দর্শক। এসব ঘটনাবলীর সচিত্র উপস্থাপনায় বাঙালির ত্যাগ এবং গণহত্যার ঘটনাগুলো দৃশ্যমান হবে। বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার একাত্তরেই ফিরে যেতে হয়।