ফ্যাশন জগতে এখন শুধু ‘দেখতে সুন্দর’ পোশাকই নয়, ‘পরতে আরাম’ পোশাকও ভীষণ প্রাধান্য পাচ্ছে। আর বাচ্চাদের ফ্যাশনের ক্ষেত্রে তো এ কথা আরও সত্যি।
বড়দের জন্য বিদ্রূপাত্মক মন্তব্য তাদের জন্য কষ্টদায়ক হতে পারে, কিন্তু একটি শিশুর জন্য সেটি নীরবে তার নিজের সম্পর্কে ভাবার ধরনটাই পাল্টে দিতে পারে।
ছেলে-মেয়ে সবারই জানা উচিত, পিরিয়ড নারীর জীবনের অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। যা নিয়ে কথা বলা স্বাভাবিক, যা নিয়ে হাসাহাসির কিছু নেই, লুকোছাপারও কিছু নেই।
কো-প্যারেন্টিংয়ের আরেক নাম শেয়ার্ড প্যারেন্টিং।
বাবা-মায়েরা এমন পোশাক খুঁজে বেড়াচ্ছেন, যাতে শুধু উৎসবের আমেজই থাকবে না, শিশুদের নিজস্বতা তুলে ধরারও সুযোগ থাকবে।
শিশুর গায়ে তোলার ক্ষতিকর দিক এবং শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণে করণীয় সম্পর্কে জানিয়েছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ।
জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু নিউরোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. সানজিদা আহমেদ।
জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি ও নিউট্রিশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রুবাইয়াত আলম রুবা।
এ বিষয়ে আমাদের জানিয়েছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ।
বাবা-মা ছোট বয়সে এই গুণগুলো শিশুর মধ্যে গড়ে তোলার চেষ্টা করলে তাদের ভবিষ্যত সুন্দর হতে পারে।
এমন আচরণ করতে করতে একটা সময় এটি শিশুর অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তখন সে তার চাহিদা অনুযায়ী কিছু না পেলেই জেদ করতে শুরু করে।
জেনে নিন ন্যাশনাল মেন্টাল হেলথ ফার্স্ট এইড প্রশিক্ষক ও ঢাকার ডিপিএস এসটিএস স্কুলের সাইকোলজিস্ট পরমা প্রীতি মল্লিকের কাছ থেকে।
আপনার শিশুকে প্রাণঘাতী এই রোগ থেকে রক্ষা করতে হলে মেনে চলতে হবে কিছু বিষয়।
প্যানিক অ্যাটাক খুব ভীতিকর মনে হতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের জন্য।
সঠিক সময়ে বিশেষজ্ঞের সাহায্য ও পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ইতিবাচক দক্ষতা গড়ে তোলার মাধ্যমে শিশুদের উদ্বেগ নিরাময়যোগ্য।
সন্তানের সঙ্গে কিছু কাজ করার মাধ্যমে বাবা-মা সন্তানের মনোভাব ও আচরণে ইতিবাচক পার্থক্য তৈরি করতে পারেন।
চাইলেই প্রতিদিন কিছু বিষয় মেনে চলা সম্ভব। আর এগুলো মেনে চললে সন্তানের সঙ্গে অভিভাবকের সম্পর্ক ভালো হয় এবং পারিবারিক বন্ধন মজবুত হয়।
শিশুদের জন্য বাসা নিরাপদ রাখবেন কীভাবে চলুন জেনে নিই-