হাসপাতাল জুড়ে উন্মুক্ত খোলা ড্রেন, সেখান থেকে ভেসে আসছে তীব্র দুর্গন্ধ। এরমধ্যেই স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেক ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন টিনশেড করিডোরে।
‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার আমারও নেই, কারও নেই।’
চিকিৎসকরা জানান, এই ধরনের গরম আবহাওয়ায় রক্ত সঞ্চালনের জন্য হার্টের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে। যার কারণে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, এমনকি কখনো কখনো হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে।
২০০৪ সালের ১৬ জুন ৩১ শয্যা নিয়ে দুমকী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু হয়। ধীরে ধীরে রোগীর সংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি চিকিৎসা সেবার পরিধি।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আজ হাসপাতালটি পরিদর্শনে যান। তবে সেখানে কোনো শিশুর মৃত্যুর তথ্য তারা পাননি বলে বিষয়টিকে গুজব হিসেবেই মনে করা হচ্ছে।
মাসিক ভাতা ৩০ হাজার টাকা করার দাবিতে গত শনিবার রাত থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
দালালরা ওষুধ কেনার জন্য রোগীদের প্রলুব্ধ করে কিছু নির্দিষ্ট ফার্মেসিতে নিয়ে যেত।
গতকাল বিকেল ৪টায় পলিকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত হাসপাতালটির সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
সপ্তাহ দুয়েক আগে শ্বাস প্রশ্বাসের জটিলতা নিয়ে এই ওয়ার্ডে ভর্তি করানো হয় সাত মাসের তাহসিনকে। শ্বাসকষ্ট কমাতে শিশুটিকে অক্সিজেন সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। শিশুটির মা ইয়াসমিন আক্তার জানান, অক্সিজেন...
গত কয়েক দশক ধরে চমেক হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা খুব দ্রুত বাড়লেও আইসিইউ শয্যার সংখ্যা শামুকের গতিতে বেড়েছে।
‘বার্ন ইউনিটটি ৩০ শয্যার হওয়ায় শীতকালে জায়গা হচ্ছে না।’
চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে শয্যা না পেয়ে প্রতিদিন অনেক রোগী মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালের কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, আইসিইউর অভাবে দৈনিক মারা যাওয়া রোগীর সংখ্যা কমপক্ষে ১৫।
‘ওয়ার্ডে ২০ জন রোগীর ধারণক্ষমতা থাকলেও বর্তমানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী থাকায় অনেককে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।’
হাসপাতালের কর্মকর্তা বলেন, ‘একটি বেড খালি হওয়ার আগেই আরেকটি শিশু আসছে।’
‘আমি নিজেও লাইসেন্সবিহীন হাসপাতালের ভুক্তভোগী। সুতরাং আমি কখনই এ বিষয়ে ছাড় দেবো না।’
‘আমার সন্তানের মৃত্যুর জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
গত ২৪ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একমাত্র সিটি স্ক্যান মেশিনটি নষ্ট হয়ে আছে।