বৈজ্ঞানিকদের চেষ্টায় বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে ভোজন রসিকদের থালা থেকে প্রায় হারিয়ে যাওয়া এক সময়ের অতি প্রিয় ছোট মাছ গোটালী।
টানা পাঁচ বছর ধরে ওনোদেরা গ্রুপ এই নিলামে সবচেয়ে দামি মাছটি কেনার রেকর্ড সৃষ্টি করল।
ঢাকার বাইরে কিছু এলাকায় প্রতিকেজি পেঁয়াজ ১৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা দরে। ভারত থেকে আমদানি করা প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম গত সপ্তাহেও ছিল ১০০ টাকা। আজ এই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে।
যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাকডোনাল্ডসের পাশাপাশি টাকো বেল, পিৎজা হাট ও কেএফসির কয়েকটি শাখায় আপাতত কাঁচা পেঁয়াজ ব্যবহার করা হচ্ছে না।
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতারা দায়ী করছেন পাইকারদের; আর পাইকাররা দাবি করছেন, মিল পর্যায়ে দাম বেড়েছে।
গতকাল কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৪৫ টাকায়। তিন দিন আগেও ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ডিমের ডজন ছিল ১৯০-২০০ টাকা।
সবশেষ গত ১৮ এপ্রিল সয়াবিন তেল ও পাম তেলের মূল্য সমন্বয় করা হয়েছিল।
মরিচাষি ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সে কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে...
ক্রেতাদের দাবি, ১৫ দিন আগেও এই মরিচের কেজি ছিল মাত্র ৫০ টাকা।
বাজারে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকায় এবং প্যাকেটজাত চিনি প্রতি কেজি ১২৫-১৩০ টাকায়।
গত বছরের ১৮ জুলাই প্রতি কেজি জিরার দাম ছিল ৪০৮ টাকা।
বাজারে বর্তমানে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আজ শনিবার দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০ টাকায়। তবে ভারতের আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকায়।
‘আমরা মোবাইল কোর্ট থেকে সরে আসতে চাই। আগেও অনেক মোবাইল কোর্ট হয়েছে। তবে জনসাধারণের সচেতনতা চাচ্ছি আমরা। সঙ্গে প্রশিক্ষণও চাচ্ছি। মোবাইল কোর্ট একমাত্র সমাধান নয়।’
১ মাস আগে বাজারে যে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়।
আজ শনিবার কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি আদার দাম ৪৬০ টাকা, পেঁয়াজ ৭৬ টাকা।