পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, পদ্মা সেতুর আশেপাশে বালুচর গড়ে ওঠা এবং বাঁধের কাছাকাছি জায়গায় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
‘গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে কালনী ও কুশিয়ারা নদীর পানি তীব্রভাবে বেড়েছে।’
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
বাকি নিখোঁজদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড অভিযান চালাচ্ছে।
কিছু এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে মোট ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে...
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্যে রীতিমতো তোলপাড় পুরো জেলা।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ৮০ শতাংশ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন মেডিকেল অফিসার অর্ণব মল্লিক।
তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বহু ফসলি জমি।
এদিকে পানিতে ভিজে ধান নষ্ট হওয়ায় বছরের খোরাকি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক।
বন্যাকবলিত এলাকায় মোট ৫৯৫টি মেডিকেল টিম চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে বলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
অসুস্থতার কারণে এখন কাজ করতে পারেন না শাহজাহান...
ফেনীতে ছয়টি হাসপাতাল এবং ৪১টি কমিউনিটি ক্লিনিকে বন্যাকবলিত মানুষের চিকিৎসা চলছে।
‘গ্রামের কোথাও আলোর ব্যবস্থা নেই। এই জায়গায় সবাই আসে কারণ এখানে বাতি (রোড লাইট) আছে। রাতে কেউ ঠিক মতো ঘুমাতে পারে না, কষ্টের কথা বলতে বলতে সময় কেটে যায়।’
‘৩০ বছর পর একটা ছেলে হয়েছিল, তাও এভাবে মারা গেল!’
প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, পরিবহনের অভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রাণ পৌঁছাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।