পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, পদ্মা সেতুর আশেপাশে বালুচর গড়ে ওঠা এবং বাঁধের কাছাকাছি জায়গায় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
‘গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে কালনী ও কুশিয়ারা নদীর পানি তীব্রভাবে বেড়েছে।’
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
বাকি নিখোঁজদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড অভিযান চালাচ্ছে।
কিছু এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে মোট ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে...
রাজশাহীতে এখনই বন্যার আশঙ্কা নেই বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে।
ফেনীতে সাম্প্রতিক আকস্মিক বন্যায় প্রবাসফেরত তপনের দোকানের সব মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় গঙ্গা নদীর (বাংলাদেশের পদ্মা) চাঁপাইনবাবগঞ্জ পয়েন্টে মাত্র সাত সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে পানি এখনো বিপৎসীমার ১৫০ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সীমান্তবর্তী গ্রামটির অনেক মানুষের ঘর বন্যায় ভেসে গেছে।
ইতোমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় দেখা গিয়েছে খাদ্য সংকট। পর্যাপ্ত নৌকার অভাবে পৌঁছায়নি ত্রাণ সহায়তা।
বন্যাকবলিত ১১ জেলায় প্রায় ৭ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার এখন অচল।
ফটিকছড়ি ও রাঙ্গুনিয়ার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
সিরাজপুর ও চরপার্বতী ইউনিয়ন দিয়ে ফেনীর পানি প্রবেশ করছে কোম্পানীগঞ্জে...
বন্যায় ১১টি জেলার ১০ লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫২ লাখের বেশি।