চট্টগ্রামে এশিয়ান অ্যাপারেলস গ্রুপের ১৮ পোশাক কারখানা আছে। তাদের ৯৫ শতাংশ রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নির্ধারিত। ২০২৪ সালে মার্কিন বাজারে প্রতিষ্ঠানটির রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০০ মিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত সোমবার ১৮ ব্যাংক থেকে ১৭১ মিলিয়ন ডলার কিনেছিল।
তাঁত ছেড়ে এখন আহমেদ শেখ বসেন নিজের উঠানে পাটকাঠি ও পলিথিন দিয়ে তৈরি অস্থায়ী চায়ের দোকানে। মাটির চুলায় কেটলি বসিয়ে পানি গরম করেন, গ্রামীণ পরিবেশে চা বিক্রি করেই চলে তার দিন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে জানা যায়—চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বেড়ে হয়েছে এক দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে ৭১১ মিলিয়ন ডলার পুনর্বিনিয়োগ করা হয়েছে। বাকি ৮৬৫ মিলিয়ন...
প্রায় দেড় মাস আগে আমদানি হলেও কাস্টমসের সার্ভারে এ চালানের কোনো তথ্য আপলোড করা হয়নি।
গত ৭ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত ৭ দিনে চট্টগ্রাম ড্রাইডক লিমিটেড ১০টি জাহাজের কনটেইনার লোডিং-আনলোডিং সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা বলছেন—সুশাসন, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ, আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থা ও ঋণ পুনরুদ্ধারে জোর দেওয়ায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমেছে। বহুজাতিক ব্যাংকের পাশাপাশি কয়েকটি দেশি ব্যাংক এসব নীতি মেনে চলেছে।
শিল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, বাংলাদেশি ওষুধ উৎপাদনকারীরা নতুন ও উদীয়মান বাজারে প্রবেশ করায় রপ্তানির এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে মোট দুই লাখ ৫৭ হাজার ৬৩২ মোটরসাইকেল বিক্রি হয়েছে।
বাংলাদেশ আশা করছে, গত ২৭ জুন অনুষ্ঠিত প্রথম দফার আলোচনার অগ্রগতির ওপর ভিত্তি করে দ্রুত একটি চুক্তি সম্পাদন করা সম্ভব হবে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য বলছে—২০২৪ সালে চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ।
বিশেষ তহবিল গঠন করা হবে ২৫ কোটি টাকার।
গভর্নর বলেন, ব্যাংকের মালিক হলেই যা ইচ্ছা তাই করার ক্ষমতা দেওয়া হয় না। লুটপাটের কোনো অধিকার তাদের নেই। ব্যাংক চলে জনগণের টাকায়। মালিকেরা সেই জনগণের টাকার জিম্মাদার মাত্র।
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর প্রতি মানুষের আস্থা কমার কারণ—বিতর্কিত কর্মকাণ্ড, আর্থিক কেলেঙ্কারি, স্বচ্ছতা ও সুশাসনের অভাব।
টাকা রাখার আগে ভালো ব্যাংক চেনা জরুরি; যেন প্রয়োজনের সময় সেই টাকা মুনাফাসমেত ফেরত পাওয়া যায়। অন্যথায়, ব্যাংক ডুবে গেলে খোয়া যেতে পারে আপনার সম্পদ।
‘দেশের টাকা-পয়সা নিয়ে অনেকেই বিদেশে চলে গেছে। এরকম ঘটনা পৃথিবীর আর কোথাও ঘটেনি।'
বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে (এসএমই) ব্যাংক ঋণ পেতে বেশি সুদ দিতে হয়
দেশের মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর আয়ের একটি অংশ আসে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা থেকে।