রেনাটা পিএলসি ৩২৫ কোটি টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
লেনদেন হওয়া শেয়ারগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির, কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৭টির শেয়ার দর।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএফআইইউর নির্দেশনা অনুযায়ী এসব হিসাব জব্দের নির্দেশও দিয়েছে।
সকাল ১১টা ৬ মিনিট পর্যন্ত ১৮২টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে
লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ।
আজ রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে দশমিক ১৫ শতাংশ।
সুদের হার কমানোর আগে বছরের যেকোনো সময় পাঁচ বছরে ৫০ লাখ টাকার বেশি মূলধনী মুনাফা হলে করদাতাদের ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হতো।
অদ্ভুতভাবে, সেই গুঞ্জন ‘সঠিক’ প্রমাণিত হয়েছিল।
সকাল সাড়ে ১১টায় দেখা যায়—শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৭৩ প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ১৭১ প্রতিষ্ঠানের ও অপরিবর্তিত থেকেছে ৪২ প্রতিষ্ঠানের। সেসময় লেনদেন হয় ৪৬৬ কোটি টাকা।
ফলে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৪৯টি ফার্ম ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে এখন ১২টি কোম্পানির জন্য ফ্লোর প্রাইস প্রযোজ্য হবে।
বাজার সংশ্লিষ্ট ও বিশ্লেষকরা অবশ্য বলেছেন গত বছরের ১০ অক্টোবর থেকে যে মাত্রায় দরপতন চলছে সেই তুলনায় বা এখনকার আশঙ্কার তুলনায় গতকালের দরপতন তুলনামূলক কম।
একই সময়ে ব্লু চিপ সূচক ডিএস৩০ ১১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১১৮-তে।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, ফ্লোর পাইস তুলে নেওয়া হলেও তা কেবল ৩৫টি কোম্পানির জন্য বহাল থাকবে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের মুনাফা অর্ধেক কমেছে।
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ফ্লোর প্রাইসসহ একাধিক কারণে শেয়ারবাজার হতাশাজনক একটি বছর পার করেছে।
তবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে এ ধরনের ঘটনা শুধু খান ব্রাদার্সই একমাত্র নয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কয়েকটি রোড-শো করলেও তা কাজে আসেনি।
ডিএসই কর্তৃপক্ষ এসব প্রতিষ্ঠানের কারখানা ও প্রধান কার্যালয় পরিদর্শনে গেলে এই তথ্য উঠে আসে।