কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় গত আগস্ট থেকে এই শিল্পগোষ্ঠীর কারখানাগুলোর উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এ ছাড়াও, উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় চীন থেকে কিছু কার্যাদেশ বাংলাদেশে চলে আসছে।
‘কোনো রাজনৈতিক দল ব্যবসায়ীদের সংসদ সদস্য বানালে তারা নিজেদের স্বার্থে আইন করবেন। দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে না।’
দেশের ৪০টিরও বেশি প্রধান ইস্পাত উৎপাদকদের নিয়ে এই সংগঠনের মহাসচিব জানান, এখন বেশিরভাগ কারখানা কর্মীদের বেতন ও ব্যাংক ঋণের কিস্তি পরিশোধে সমস্যায় পড়েছে।
ভারত ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো রক্ষণশীল নীতি থেকে সরে এসে সফলভাবে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেছে।
‘অর্থনীতিতে নতুন বিনিয়োগ আনতে হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধার ও অর্থায়নের খরচ কমিয়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা জরুরি ‘
ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ক্রেতারা মিতব্যয়ী হচ্ছেন।
বেজা ইতোমধ্যে কারখানার জন্য ১৫৬ বিনিয়োগকারীর মধ্যে ১৬ হাজার ৮০০ একর জমির প্রায় পাঁচ হাজার ৪০০ একর বরাদ্দ দিয়েছে।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও নেপালে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করা হয়।
এখন পর্যন্ত এসিএমই ল্যাবরেটরিজ, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ও ইউনিমেড-ইউনিহেলথ ফাইন কেমিক্যালস প্রতিষ্ঠান কারখানা করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বলছে, গত আট মাসে কৃষিপণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার।
২০২১ সালের ৮ জুলাই হাসেম ফুডস লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যুর পর শিল্প-দুর্ঘটনা রোধে দেশব্যাপী উদ্যোগের অংশ হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ কারখানাগুলোকে চিহ্নিত করেছে বিডা।
প্রায় এক হাজার ৮০ কোটি টাকায় রাজধানীতে দেশের প্রথম ‘পরিবেশবান্ধব’ আবাসিক প্রকল্প তৈরি করতে যাচ্ছে অন্যতম শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান অনন্ত গ্রুপ।
ইউএনসিটিএডি’র ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট ২০২৩ অনুসারে—দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শতাংশ হিসাবে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দিক থেকে এ অঞ্চলের...
রপ্তানিমুখী কারখানা খুলতে কমপক্ষে ৩২টি সনদের প্রয়োজন। উদ্যোক্তা হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের সনদ পেতে তদবির করতে বা ঘুষ দিতে হয়। ইউটিলিটি সংযোগ পেতে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়।
এজন্য সংশ্লিষ্টরা মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও চলমান অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে দায়ী করেছেন।
তারা বলছেন, তরুণ পর্যটকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া পর্যটন স্পটগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় মানুষের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
আগামী বছরেরও উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বিনিময় হারের কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে বলে মনে করছেন বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ও করপোরেট নেতা। তারা