এ নিয়ে টানা চতুর্থ কার্যদিবস সূচকের উত্থানে ডিএসইর লেনদেন শেষ হয়েছে।
মোবাইল অপারেটরদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আট হাজার কোটি টাকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতা তৈরি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেড় বছরেরও কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো নেটওয়ার্ক-বিভ্রাট দেখা গেল দেশের শীর্ষ এই অপারেটরে।
প্রতিমন্ত্রী পলক অপারেটরদের জানান, তারা বরাদ্দ পাওয়া তরঙ্গ ব্যবহার করছেন না।
কল সেন্টারের মাধ্যমে জমা পড়া ২ হাজার ৮৫টি অভিযোগের মধ্যে মাত্র ৫২৪টি বা ২৫ দশমিক ২ শতাংশ সমাধান হয়েছে
বেশ কয়েক বছর আগেই চালু হওয়া সত্ত্বেও ফাইভ-জি নিয়ে এসব প্রশ্নের দৃঢ় সদুত্তর মেলেনি। তবে, যদি পরিসংখ্যানের দিকে তাকান তাহলে চমকে যাবেন।
গত বছর দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের মুনাফা বেড়েছে ২১ শতাংশ। অন্যদিকে রবি মুনাফা করেছে তিন শতাংশ।
গত বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে টেলিটকের মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিট লোকসানের ধারাবাহিক প্রবণতার প্রতিফলন।
রবি ও বাংলালিংক সূত্রে জানা গেছে, তারাও সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছেন।
গত বছর দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের মুনাফা বেড়েছে ২১ শতাংশ। অন্যদিকে রবি মুনাফা করেছে তিন শতাংশ।
গত বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে টেলিটকের মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিট লোকসানের ধারাবাহিক প্রবণতার প্রতিফলন।
রবি ও বাংলালিংক সূত্রে জানা গেছে, তারাও সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছেন।
বুধবার থেকে এটি কার্যকর হবে বলে গ্রাহকদের এসএমএস দিয়ে জানিয়েছে গ্রামীণফোন।
গ্রামীণফোনের আর্থিক বিবরণীতে বলা হয়েছে, তিন প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ টাকা ১৫ পয়সা। এটি ২০২২ সালের একই সময়ে ছিল ১৯ টাকা ৫৪ পয়সা।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১৯ লাখে।
রবি আজিয়াটা, বাংলালিংক ও গ্রামীণফোনের গ্রাহক বাড়লেও রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটকের গ্রাহক কমেছে।
২০২৩ সালের এপ্রিল-জুন সময়ে গ্রামীণফোনের কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা, যা আগের বছর ছিল ৯২০ কোটি টাকা।
অপারেটররা বলছে, বিশেষ করে ঢাকা ও অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকার ভবন মালিকরা টাওয়ারের জন্য ছাদ ইজারা দিতে চাচ্ছেন না। কারণ, তাদের আশঙ্কা অ্যান্টেনার সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠতা আরও রেডিয়েশনের মুখে ফেলবে।
নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ের কারণ জানতে চেয়ে ইতোমধ্যে গ্রামীণফোনকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।