গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর অভিযোগ করেন, এসআলম গ্রুপ ডিজিএফআইয়ের সহায়তায় ব্যাংকগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।
গভর্নর জানান, যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অন্যান্য দেশগুলোর কাছেও সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে তিন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
গভর্নর বলেন, ‘আমরা কোনো শিল্পে প্রভাব ফেলছি না। প্রতিটি শিল্পকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো হস্তক্ষেপ নেই, অর্থ আটকানো হচ্ছে না।’
ব্যাংকটির তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে তাদের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
গভর্নর বলেন, এস আলম গ্রুপ ব্যাংকে বন্ধক রাখা হয়নি এমন সম্পদ বিক্রির চেষ্টা করছে।
ব্যাংকটির তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে তাদের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
গভর্নর বলেন, এস আলম গ্রুপ ব্যাংকে বন্ধক রাখা হয়নি এমন সম্পদ বিক্রির চেষ্টা করছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নথি অনুযায়ী, ২০১৭ সালে এস আলমের নিয়ন্ত্রণে আসে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এরপর ব্যাংকটি থেকে ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা সরিয়ে নেয় এস আলম ও তার সহযোগীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বিবিসিকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
সাত বছর পর দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে এস আলম গ্রুপ
গভর্নর বলেন, ইসলামী ব্যাংকের জন্য নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গভর্নর বলেন, ‘শরিয়াহভিত্তিক কয়েকটি ব্যাংকের তারল্য সহায়তা স্থগিত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনিযুক্ত গভর্নর আহসান এইচ মনসুর মন্তব্য করেছেন, টাকা পাচারকারীদের শান্তিতে ঘুমাতে দেওয়া হবে না।
রিজার্ভ নিয়ে গভর্নর বলেন, আমাদের রিজার্ভের সংকট আছে। রিজার্ভ সংকট রাতারাতি যাবে না।