এক বছর আগেও যা অভাবনীয় ছিল, তাই করে দেখিয়েছেন কেজরিওয়াল। একসময় একে অপরের শত্রু হিসেবে বিবেচিত হলেও কংগ্রেস প্রার্থীদের সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে তিনি রোড শো করছেন।
অন্ধ্র প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওডিসা, তেলেঙ্গানা, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে আজ ভোট হচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গের চার কেন্দ্র মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুর, মালদহ দক্ষিণ ও মালদহ উত্তরে ভোট হচ্ছে। ভারতের বাকি রাজ্যগুলোতে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে হলেও পশ্চিমবঙ্গে সকাল থেকেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বিশ্লেষকদের ধারণা ছিল, আমেথি থেকে প্রিয়াংকা বা রাহুল গান্ধী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। তবে তাদের পরিবর্তে কংগ্রেস তাদের পুরোনো ও বিশ্বস্ত নেতা কিশোরী লাল শর্মাকে এ আসনের জন্য মনোনীত করেছে।
আজকের স্টার স্পেশালে জানাব ভারতের নির্বাচনের খুঁটিনাটি।
ভারতের নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সঙ্গে প্রত্যেক প্রার্থীকে বাধ্যতামূলকভাবে একটি এফিডেভিট জমা দিতে হয়, যেখানে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব...
বিজেপির দাবি, কেজরিওয়াল যেহেতু দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে, তার মুখ্যমন্ত্রীত্ব থেকে পদত্যাগ করা উচিত। তবে এএপি দাবি করছে, তিনি কারাগারে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
রাহুল বলেন, ‘আপনারা সারা দেশে কেরোসিন ছিটাচ্ছেন। আপনারা মণিপুরে কেরোসিন ছিটিয়েছেন এবং সেখানে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
ভারতের পার্লামেন্ট এক নোটিশের মাধ্যমে আজ সোমবার রাহুল গান্ধীর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
বিজেপির দাবি, কেজরিওয়াল যেহেতু দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে, তার মুখ্যমন্ত্রীত্ব থেকে পদত্যাগ করা উচিত। তবে এএপি দাবি করছে, তিনি কারাগারে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
রাহুল বলেন, ‘আপনারা সারা দেশে কেরোসিন ছিটাচ্ছেন। আপনারা মণিপুরে কেরোসিন ছিটিয়েছেন এবং সেখানে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
ভারতের পার্লামেন্ট এক নোটিশের মাধ্যমে আজ সোমবার রাহুল গান্ধীর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ভারতের স্থানীয় সময় সকাল ১০টা বেজে ২২ মিনিট পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া অন্য কোনো দল কোনো আসন নিশ্চিত করতে পারেনি।
পুলিশের ভাষ্য, মণিপুরের রাজধানী ইমফাল থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে বিষ্ণুপুরে নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে রাহুল গান্ধীর গাড়িবহর থামানো হয়। এরপর কংগ্রেস নেতা ইমফালে ফিরে যান এবং সড়কপথে যাত্রার পরিবর্তে একটি...
১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর ভারত নিজেকে ‘জোট নিরপেক্ষ’ হিসেবে তুলে ধরলেও সব জোটের সঙ্গেই নয়াদিল্লিকে সুসম্পর্ক রাখতে দেখা গেছে। এর সুফল ভারত সবসময়ই পেয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকার যখন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত, তখন বিরোধীরা তা বর্জনের হুমকি দিচ্ছে।
‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপিকর্মীদের নিরন্তর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আমরা প্রয়োজনীয় আসন পেতে ব্যর্থ হয়েছি।’
গণনায় এখন পর্যন্ত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১২২ আসনে এগিয়ে আছে। রাজ্যে ক্ষমতাসীন বিজেপি এগিয়ে আছে ৭১ আসনে। ধর্মনিরপেক্ষ জনতা দল (জেডিএস) এগিয়ে আছে ২৫ ও অন্যান্য ৬ আসনে এগিয়ে আছে।
লোকসভার সদস্য পদ খারিজ হওয়ার পর এবার ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে এক মাসের মধ্যে সরকারি বাড়ি ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।