বান্দরবানের দুর্গম থানচি উপজেলায় সাঙ্গু নদীর পাড়ের পাহাড় ধসে নদীর গতিপথে বাধা তৈরি হয়েছে। এতে নদীতে স্বাভাবিক নৌ-চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
এছাড়া ফটিকছড়ি, রাউজান, লোহাগড়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, মিরসরাই ও সীতাকুন্ডসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
টানা বৃষ্টিতে আজ ভোরে পাহাড়ধসের এই ঘটনা ঘটে।
ঘুমধুম ইউনিয়নের শতাধিক দোকান ও ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।
কলাতলী এলাকার সৈকতপাড়ায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পাহাড় ধসে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।
ভোর সাড়ে ৩টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাদশা ঘোনা এলাকায় আনোয়ার হোসেন ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মাইমুনা আক্তারের মৃত্যু হয়।
‘আমরা আশা করছি, তিন-চার ঘণ্টার মধ্যে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।’
কলাতলী এলাকার সৈকতপাড়ায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পাহাড় ধসে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।
ভোর সাড়ে ৩টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাদশা ঘোনা এলাকায় আনোয়ার হোসেন ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মাইমুনা আক্তারের মৃত্যু হয়।
‘আমরা আশা করছি, তিন-চার ঘণ্টার মধ্যে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।’
সড়কে ব্রিক সলিংয়ের কাজ শেষ করে গাড়ি চলাচলের জন্য বুধবার দুপুরে সড়কটি খুলে দেওয়া হয়েছে।
সড়কটি খাগড়াছড়িতে আসা পর্যটকদের কাছেও বেশ জনপ্রিয়।
‘স্বামীর আয়-রোজগার বেশি হলে তো ভালা ঘরে থাকতাম। অভাবের কারণে এইহানে ছিলাম। আমার সব শেষ হয়ে গেল।’
‘আমরা সেখানে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে আহত অবস্থায় ৪ জনকে উদ্ধার করেন। পরে আমরা তাদেরকে চমেক হাসপাতালে পাঠাই।’
পাহাড় ধস, সড়কের দুই পাশের মাটি সরে গিয়ে মাঝে বড় ফাটল, রাস্তার একপাশ ধসে যাওয়ার মতো দৃশ্য চোখে পড়ে সড়কে।
ক্রাইখ্যংমুখের একটু উপরে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।