‘ঋণখেলাপিদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। অন্যথায় অন্যরাও ঋণ খেলাপি হতে উৎসাহিত হবেন।’
আজ সকালে মতিঝিল ও পল্টনে ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ কাউন্টারে লম্বা লাইন দেখা গেছে।
কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়ে বিতর্ক ও আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে সেসব ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমেছে। এসব ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলোই বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের...
এক ডজনেরও বেশি ব্যাংকে মন্দ ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল দ্য ডেইলি স্টার। তবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এতে সরকারি এই সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প বিলম্বিত হচ্ছে এবং নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে সরকারি এই সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প বিলম্বিত হচ্ছে এবং নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণের মধ্যে ভোক্তাঋণের হার ছিল আট দশমিক ৬২ শতাংশ। আগের বছরে তা ছিল আট দশমিক ৮৬ শতাংশ।
‘বিদেশিরাও মতিঝিলের পরিবর্তে গুলশান ও বনানী বেশি পছন্দ করেন।’
অথচ, এমন সময় ছিল যখন মতিঝিলে জায়গা পাওয়া ছিল ‘অনেক টাকার’ বিষয়।
এতে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি রেকর্ড দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
‘ইসলামী ব্যাংক বড় প্রতিষ্ঠান। এর উন্নতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। যদিও কয়েকটি ব্যাংক চ্যালেঞ্জে পড়বে।’
কিছু ব্যাংকের ভগ্ন দশা ব্যাংক খাতে মানুষের আস্থা কমিয়েছে