৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমার আদেশ
'এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে'
‘দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে হোটেল রেস্তোরাঁয় খাবার খেয়ে কেউ মারা গেছে বা অসুস্থ হয়ে চার থেকে ছয় মাস হাসপাতালে ভর্তি আছে এ রকম কোনো রেকর্ড নেই।’
অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে অবহেলার অভিযোগে রাজধানীর ওয়ারীতে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়ে ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
ঢাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আগামী ৪ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বেইলি রোডের মতোই বনানী রোড-১১, কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, সাত মসজিদ রোড, খিলগাঁও তালতলা এবং মিরপুর-১১ এর উঁচু ভবনের বৈশিষ্ট্য হলো এগুলোর প্রতিটি তলায় রেস্তোরাঁ, ক্যাফে এবং কমার্শিয়াল কিচেন আছে।
কক্সবাজারের উখিয়ায় পারিবারিক কবরস্থানে আজ তাদের দাফন করা হয়
যে উদ্দেশ্যে ভবন তৈরি করা হয়েছে, তা ওই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা যাচাই করতে ঢাকার সব ভবনের তথ্য অনলাইনে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে নগর–পরিকল্পনাবিদদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব...
ঢাকার বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজে আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ভবনটির মালিক প্রতিষ্ঠান আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ায় পারিবারিক কবরস্থানে আজ তাদের দাফন করা হয়
যে উদ্দেশ্যে ভবন তৈরি করা হয়েছে, তা ওই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা যাচাই করতে ঢাকার সব ভবনের তথ্য অনলাইনে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে নগর–পরিকল্পনাবিদদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব...
ঢাকার বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজে আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ভবনটির মালিক প্রতিষ্ঠান আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকায় গাউসুল আজম মার্কেটে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটে মার্কেটের একটি দোকানে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। পাঁচ মিনিটের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুই শিক্ষার্থী লামিশা ইসলাম ও নাহিয়ান আমিন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের এই মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকাচ্ছন্ন...
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারানো কুমিল্লার পাঁচ জনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার তাদের দাফন করা হয়।
হাসপাতালে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে প্রিয়জনের খোঁজে মরিয়া হয়ে খুঁজতে থাকা অসংখ্য মানুষ ছুটে আসেন
ঘড়ির কাঁটায় শুক্রবার রাত প্রায় ১০টা। পাবনার ফরিদপুর উপজেলার হাদল ইউনিয়নের ধানুয়াঘাটা পূর্বপাড়া গ্রামের দরিদ্র কৃষক হাসান আলির বাড়ির সামনে শত শত মানুষ। হঠাৎ একটি লাশবাহী গাড়ি আসতে দেখে কান্নার রোল...
আশিক ঘটনাস্থলে এসে দেখেন পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ভবনের সিঁড়ি থেকে আবিয়াত এবং ভবনের ভেতর থেকে নাজিয়া ও বড় ছেলে আরহানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।