সুদানের সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্টের (আরএসএফ) সংঘাতে রাজধানী খার্তুম ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। এছাড়াও, দারফুরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হামলার ফলে সার্বিকভাবে...
যুদ্ধবিধ্বস্ত সুদানে আটকে পড়া প্রায় ৬৫০ বাংলাদেশি খার্তুম থেকে নিরাপদে পোর্ট সুদানে পৌঁছেছেন। সেখান থেকে জাহাজে সৌদি আরবের জেদ্দায় পৌঁছানোর অপেক্ষায় আছেন তারা।
ক্ষমতা দখলের দ্বন্দ্বে যুদ্ধ শুরুর পরে সুদানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের মধ্যে ৬৫০ জন বুধবার পোর্ট সুদানে পৌঁছাবেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গত ১৫ এপ্রিল শুরু হওয়া যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে গেলে পশ্চিমের দেশের কূটনীতিকরা হঠাৎ খার্তুম ছেড়ে চলে যান। এ তালিকায় আছে—যুক্তরাজ্য, সুইডেন, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ও স্পেন।
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও দেশটির রাজধানী খার্তুমে তীব্র লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে।
‘সুদানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে’ উল্লেখ করে তারেক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা এখন পর্যন্ত দূতাবাস প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারেননি।’
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪২০ জন নিহত ও ৩ হাজার ৭০০ জন আহত হয়েছেন
৩টি হেলিকপ্টারে করে রোববার ভোরে ১০০ জনের মতো লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে
যুদ্ধবিরতির পরও সংঘাত চলছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭০
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪২০ জন নিহত ও ৩ হাজার ৭০০ জন আহত হয়েছেন
৩টি হেলিকপ্টারে করে রোববার ভোরে ১০০ জনের মতো লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে
যুদ্ধবিরতির পরও সংঘাত চলছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭০
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা—সুদানের সামরিক বাহিনীর ২ সংস্থার মধ্যে চলমান সংঘর্ষে দেশটিতে বেসামরিক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে আসার আশা সুদূর পরাহত হয়েছে এবং আরও বড় আকারে সংঘাত ছড়িয়ে যেতে পারে।
গত শনিবার দেশটির সামরিক নেতা আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের প্রতি অনুগত সেনাবাহিনীর সঙ্গে মোহামেদ হামদান দাগালোর নেতৃত্বাধীন আধা-সামরিক সংগঠন র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) সংঘর্ষ শুরু হয়।
আধা-সামরিক বাহিনীর দাবি তারা প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেস, খার্তুম বিমানবন্দর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।