আজ সোমবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।
এ ঘটনায় ব্যাংকের কোনো কিছু খোয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের করা এ মামলায় আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের।
আজ বিকেলে গাজীপুর শহরের রথখোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তাদের মধ্যে ছয়জনকে ১৭ বছর করে এবং চারজনের স্বাস্থ্যগত অবস্থা বিবেচনায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ অনুমতির ওপর ভিত্তি করে এই ঋণ খেলাপি হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়নি।
ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায়ের ব্যর্থতার কারণে আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ঋণ দেওয়ার সক্ষমতাও কমে গেছে।
২০২৩ সালে শরিয়াহভিত্তিক এই ব্যাংকটি এক লাখ ৫৩ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা আমানত পেয়েছে।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রাজস্ব কর্মকর্তার বিও হিসাব বন্ধ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, সরকার নীতিগতভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং একীভূত করার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে অবহিত করেছে।
নিরাপত্তাজনিত কারণে বান্দরবানের ৬ উপজেলায় সোনালী ব্যাংকের সব শাখা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
‘ইদানীং আমরা দেখছিলাম, এই কুকি-চিন আবার বিভিন্নভাবে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছিল।’
‘অত্র মামলা দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক বিস্ময়কর ঘটনা।’
আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক মো. আবুল কাশেম আদালত কক্ষে আট আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
‘তারল্য সহায়তার মেয়াদ শেষ হলেও ইসলামী ব্যাংক এখনো পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারেনি।’
গত ১ জানুয়ারি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির টাঙ্গাইলের বিভিন্ন শাখার বেশ কয়েকজন হিসাবধারীর অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন অংকের টাকা কেটে নেওয়া হয়।
রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতার ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আটকে আছে কয়েকটি দুর্বল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) কাছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক তার পর্যবেক্ষক ও সমন্বয়কদের মাধ্যমে এই নির্দেশ দিয়েছে।
বিচারক তাদেরকে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন