সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের করা এ মামলায় আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের।
আজ বিকেলে গাজীপুর শহরের রথখোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তাদের মধ্যে ছয়জনকে ১৭ বছর করে এবং চারজনের স্বাস্থ্যগত অবস্থা বিবেচনায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ অনুমতির ওপর ভিত্তি করে এই ঋণ খেলাপি হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়নি।
ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায়ের ব্যর্থতার কারণে আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ঋণ দেওয়ার সক্ষমতাও কমে গেছে।
২০২৩ সালে শরিয়াহভিত্তিক এই ব্যাংকটি এক লাখ ৫৩ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা আমানত পেয়েছে।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রাজস্ব কর্মকর্তার বিও হিসাব বন্ধ করেছে।
এর আগে গতকাল সোনালী ব্যাংকের পর্ষদ সভায় মতিউরকে উপস্থিত না থাকার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। তার একদিন পর এই সিদ্ধান্ত এলো।
ব্যাংকটির চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তের কথা আমরা আমাদের বোর্ড সদস্যদের জানিয়েছি।’
‘ইদানীং আমরা দেখছিলাম, এই কুকি-চিন আবার বিভিন্নভাবে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছিল।’
‘অত্র মামলা দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক বিস্ময়কর ঘটনা।’
আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক মো. আবুল কাশেম আদালত কক্ষে আট আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
‘তারল্য সহায়তার মেয়াদ শেষ হলেও ইসলামী ব্যাংক এখনো পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারেনি।’
গত ১ জানুয়ারি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির টাঙ্গাইলের বিভিন্ন শাখার বেশ কয়েকজন হিসাবধারীর অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন অংকের টাকা কেটে নেওয়া হয়।
রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতার ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আটকে আছে কয়েকটি দুর্বল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) কাছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক তার পর্যবেক্ষক ও সমন্বয়কদের মাধ্যমে এই নির্দেশ দিয়েছে।
বিচারক তাদেরকে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন
বগুড়ায় ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা আত্মসাতের দায়ে দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাবেক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা এবং সোনালী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তাকে ১৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।