পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় ‘সিরিয়ায় মানবিক সহায়তা ও দায়িত্বশীল শাসনব্যবস্থাকে সমর্থন’ দিয়ে যাবে বলে জানিয়েছে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়।
নতুন সংবিধান রচনা করতে দুই থেকে তিন বছর সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন আহমেদ আল-শারা।
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরের বেথলেহেমে বড়দিনে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
তিনি ব্যাখ্যা করেন কীভাবে এবং কেন তিনি দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন।
১৯৭৪ সালে একটি চুক্তির মাধ্যমে গোলানে একটি বাফার জোন প্রতিষ্ঠা করে সিরিয়া ও ইসরায়েল। আসাদের পতনের পর সেই বাফার জোনও দখল করে নেয় ইসরায়েল।
হিজবুল্লাহ দীর্ঘদিন আসাদ সরকারকে সমর্থন দিয়ে গেছে। আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধও করেছে তারা।
সিরিয়া থেকে কুর্দি বিদ্রোহীদের নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
আরব লিগের কূটনীতিকরাও এই অঞ্চলে গণঅভ্যুত্থানের আগুন ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সতর্ক করেছেন।
বিদ্রোহীদের দাবি, ক্যাপটাগন উৎপাদন ও চোরাচালানের সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট আসাদের ভাই মাহের আল-আসাদ ও রাজনীতিবিদ আমের খিতি জড়িত ছিলেন।
প্রথমে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর ঘণ্টা খানেক পর ৭ দশমিক ৬ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প হয়। এরপর আরও কয়েকটি কম্পন অনুভূত হয়।
এ বিষয়টি উদ্ধারকারী দল ও যারা বেঁচে গেছেন, তাদের জন্য বাড়তি হুমকি।
ইতোমধ্যে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪ হাজার ৩৭২ জনে দাঁড়িয়েছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় শতাব্দীর সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সোমবার পর্যন্ত ২ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। বর্তমানে হতাহতদের উদ্ধারকাজ চলছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বাংলাদেশে ভূমিকম্প প্রবণতা, মোকাবিলা ও পরবর্তীতে করণীয় নিয়ে বাংলাদেশ ভূমিকম্প সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারীর সঙ্গে কথা বলেছে দ্য ডেইলি স্টার।
তুরস্কের মধ্যাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ায় সোমবার ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৯০০ ছাড়িয়েছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
তুরস্কের মধ্যাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ায় আজ সোমবার ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সময়ের সঙ্গে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এর আগেও বিভিন্ন দেশ এমন প্রাণগাতী ভূমিকম্পের...
তুরস্কের মধ্যাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ায় সোমবার ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৭০০ হয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
তুরস্কের এক নারী রয়টার্সকে বলেছেন, আমার ২ ছেলে এখনো ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আছে, আমি তাদের জন্য অপেক্ষা করছি।
তুরস্কের মধ্যাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ায় সোমবার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।