এ আইন কুখ্যাতি পেয়েছিল ‘কালাকানুন’ হিসেবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন অবশ্যই বাতিল করা উচিত।
‘আন্দোলনের পক্ষে থাকার কারণে কেউ যদি বঞ্চিত হয়ে থাকেন, অবশ্যই তাদের প্রতি সুবিচার করা হবে এবং তাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা হবে।’
মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার দক্ষিণ কাট্টলী এলাকার বাসিন্দা উত্তম কুমার দাশ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইবুনালে এ মামলা করেন।
সোমবার ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর আজ জামিনে মুক্ত হন শামীম আশরাফ।
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল।
প্রবল আপত্তির মধ্যেই সম্প্রতি আলোচিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে সম্পাদক পরিষদ।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইন সাইবার অপরাধ বন্ধে অত্যন্ত সহায়ক হবে। পাশাপাশি সাংবাদিকরা যেসব সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ছিলেন, সেটাও দূর হবে এবং সাংবাদিক হয়রানিও...
‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় ধারা দুটি বাতিলের...
বিবৃতিতে সংগঠনটি বলেছে, ‘সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রতিস্থাপন করে যে সাইবার নিরাপত্তা আইনের পরিকল্পনা করছে, তা আদতে আরেকটি নিবর্তনমূলক আইনই হতে যাচ্ছে। এটি জনগণের সাথে আরেকটি প্রতারণা ও বেইমানি...
‘আমরা আগেই বলেছি, সমালোচকদের গ্রেপ্তার, আটক ও মুখ বন্ধ রাখার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করা হয়েছে।’