পরবর্তী কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দলটি।
বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিল নিয়ে দলের সদস্যরা প্ল্যাকার্ড ও পোস্টার হাতে এসেছেন
আজ সকাল থেকে ঝিরঝির বৃষ্টি উপেক্ষা করেই এই সমাবেশে যোগ দেন দৃশ্যশিল্পী, আলোকচিত্রশিল্পী, পারফরম্যান্সশিল্পী, সংগীতশিল্পী, কবি-লেখক-গবেষক-স্থপতি ও শিল্পসংগঠকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে পৌর শহরের স্বনির্ভর সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ।
‘আমরা সবকিছু মাথায় রেখে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি।’
‘নির্বাচনের মাস দুয়েক আগে বিএনপি আর সহিংসতাহীন শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের অবস্থান ধরে রাখতে পারল না। আর তাতেই ক্রমশ মনোবল হারানো আওয়ামী লীগ মনোবল ফিরে পেয়েছে।’
গতকাল শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমাবেশ ঘিরে রাজধানীতে দিনভর উত্তাপ, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মধ্যে ঘোষণা আসে এই হরতালের।
‘আমরা রাজপথে থেকে এ হরতাল প্রতিরোধ করবো৷’
দুপুর ১২টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ সকাল থেকে তল্লাশি আরও জোরদার করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান জানান, আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এবং পরবর্তীতে এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হবে।
'আমরা সবাই একই গ্রামের। আমাদের আগে আরও দুটি মাইক্রোবাস চলে গেছে। ফেরি মিস করায় আমাদের দেরি হয়ে যায় এবং তল্লাশির মুখে পড়ি। পুলিশ আমাদের ফোন চেক করেছে, তারপর দাঁড় করিয়ে রেখেছে। পুলিশ এভাবে...
‘বিএনপি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবেই কর্মসূচি পালন করছে, করবে।’
আমিনবাজারে পুলিশের চেকপোস্ট ঘুরে দেখা যায়, বিপুল সংখ্যক পুলিশের উপস্থিতিতে ঢাকাগামী বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তাদের সঙ্গে থাকা ব্যাগপত্র তল্লাশী করছে পুলিশ।
জেলা বিএনপির নেতারা জানান, ঢাকায় প্রবেশ ঠেকাতে সরকারের নানা অপকৌশলের কথা মাথায় রেখে গত কয়েকদিন আগে থেকেই রেল, বাসসহ বিভিন্নভাবে ঢাকায় যেতে শুরু করেন নেতা কর্মীরা।
নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে না দিলে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপি কঠোর কর্মসূচিতে যাবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
অন্য কোনো জায়গায় যাওয়া সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছে তারা।