গণঅভ্যুত্থানের অনুভূতি গণমানুষের হৃদয়ে জাগরূক থাকুক। জীবন বদলে, আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হউক।
আমাদের এই অঞ্চলে জনমানুষের রাজনৈতিক বিবর্তনের ইতিহাস পরিক্রমায় লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বৈষম্য, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের দীর্ঘ এক ইতিহাস রয়েছে।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ কমিশনের সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
'স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার কোনো সুযোগ যাতে না থাকে সেই আলোকে সংবিধানের সংশোধনীর সুপারিশ তৈরি করতে হবে।’
আগামীকাল বুধবার এ রিটের শুনানি হওয়ার কথা আছে।
অস্বীকার করার সুযোগ নেই, সংবিধানে এই যে ১৭ বার সংশোধন আনা হলো, তার অনেকগুলোই আনা হয়েছে ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তি ও দলের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং সেজন্য অনেক ক্ষেত্রে মানুষের মৌলিক অধিকারও সংকুচিত হয়েছে।
‘স্বাধীনতা বলে আমাদের কিছুই ছিল না। আমাদের আইনি অধিকার, মৌলিক অধিকার, যত কথা আইন ও সংবিধানে ছিল কোনোটাই পালিত হচ্ছিল না।’
মনে রাখতে হবে, অনেকগুলো যুক্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসস্বলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং এই ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে আরও শক্ত ও জোরালো যুক্তি লাগবে এবং সেই যুক্তিতে...
সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়নের জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার।
‘পৃথিবীর কোনো সংবিধান লেখার সময় এটা কল্পনা করা হয় না যে প্রধানমন্ত্রী দেশের সাধারণ মানুষকে গণহত্যা করবে কিংবা গণহত্যা করে দেশকে সংকটে ফেলে পালিয়ে যাবে কিংবা পালিয়ে অন্য কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় নেবে।’
‘আবারো সাজানো নির্বাচনঃ নাগরিক উৎকণ্ঠা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ বদিউল আলম মজুমদার এ কথা বলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন লালিত স্বপ্ন ছিল একটি সুখী-সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’ গড়ার; যেখানে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বাংলাদেশের একটি সংবিধান আছে। সংবিধান মেনেই বাংলাদেশ চলছে এবং আমাদের আসন্ন নির্বাচনসহ যত নির্বাচন আছে, সেগুলো সংবিধান অনুসারেই হবে।
যারা সংবিধান মানে না তাদের বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
রাষ্ট্র ‘অ-জনগণ’ করে রেখেছে এরকম বর্গ সংখ্যায় বাংলাদেশে নেহায়ত কম নয়। সে সংখ্যা নিরুপণের জন্য লেখক বাংলাদেশের সংবিধানকে মানদন্ড হিসেবে বিবেচনা করেছেন। সংবিধানে উল্লেখ আছে অথচ অধিকার থেকে বঞ্চিত...
তিনি আরও বলেন, `সংবিধান যা যা সুরক্ষা দিয়েছে, সবকিছু তারা লঙ্ঘন করেছে। কিন্তু ভোট চুরির বেলায় সংবিধানের দোহাই তারা দিচ্ছে। দিনের ভোট রাতে নিচ্ছে।’
‘মাত্র ৯ মাসের মধ্যে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে একটি সংবিধান উপহার দিয়েছিলেন—যা ইতিহাসের একটি বিরল ঘটনা।’
কোনো পরিস্থিতিতেই সংবিধানের প্রশ্নে ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংবিধান পরিবর্তন করে কারও সঙ্গে আপস করতে হবে—এ রকম বিপদে...
ওবায়দুল কাদের বলেন, কোনো পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয়, সারা বছরই রাজপথে থাকবে আওয়ামী লীগ