আজ মঙ্গলবার ভোরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ছাত্রদল নেতা
কয়েকজন পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করার চেষ্টা করলে পুলিশ আন্দোলনকারীদের উপরে গাড়ি উঠিয়ে দেয়।
বরিশালে ৩৫ জন ও ভোলায় অন্তত শতাধিক আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সংঘর্ষে আহত ৪১ জনকে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।
নিহতদের মধ্যে তিনজন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতা এবং একজন সাংবাদিক বলে জানা গেছে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবির সংঘর্ষ হয়।
পিস্তল, লাঠি, লোহার পাইপসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়।
দুপুর আড়াইটায় ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ধাওয়া-পাল্টা ও গোলাগুলি ধাওয়া চলছিল।
‘পৌর কাউন্সিলর রোকনুজ্জামান হিরো ও যুবলীগ কর্মী হাসানুর রহমান হাসু একসঙ্গে ৫ নং ওয়ার্ডে ড্রেন নির্মাণের ঠিকাদারি করেন। পরে কাজের লাভের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হিরো ও হাসুর মধ্যে বিরোধ শুরু হয়।’
পিস্তল, লাঠি, লোহার পাইপসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়।
দুপুর আড়াইটায় ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ধাওয়া-পাল্টা ও গোলাগুলি ধাওয়া চলছিল।
‘পৌর কাউন্সিলর রোকনুজ্জামান হিরো ও যুবলীগ কর্মী হাসানুর রহমান হাসু একসঙ্গে ৫ নং ওয়ার্ডে ড্রেন নির্মাণের ঠিকাদারি করেন। পরে কাজের লাভের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হিরো ও হাসুর মধ্যে বিরোধ শুরু হয়।’
এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
সজিবের দাদা মো. হানিফ মিয়া বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সজিবকে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
নিহত সজিব (২৫) কৃষক দলের কর্মী বলে দাবি বিএনপি নেতৃবৃন্দের।
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে বুধবার ২ জনকে হত্যার ঘটনার জেরে অভিযুক্তের বাড়িসহ আশেপাশের অন্তত ৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।