এই দাম কমার পেছনে মূল কারণ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর কাঁচামালের চাহিদা নিয়ে তৈরি হওয়া উদ্বেগ।
আজ রোববার বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, লেনদেন শুরুর ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
নতুন এই ট্রাম্প-শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বাড়াবে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
'বর্তমান ব্যবসায়িক পরিবেশ শেয়ারে বিনিয়োগে মানুষকে দ্বিধাগ্রস্ত করে তুলছে। সংস্কারের সময় মানুষ বিনিয়োগ করতে চান না। এ সময় তারা অপেক্ষা করেন।'
লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ।
আজ রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে দশমিক ১৫ শতাংশ।
নির্বাচনের ফলাফল বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিশেষ করে এশিয়ায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
টানা তৃতীয় দিনের মতো শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান অব্যাহত আছে।
এ সময়ে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বাজার মূলধন বা টাকার অংকে শেয়ার মূল্য কমেছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা বা ১৫ শতাংশ।
এসএস স্টিলের বিক্রি বাড়লেও অন্যান্য আর্থিক সূচকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এর মুনাফা কমছে। এর মূল কারণ মূলত ঋণের উচ্চ সুদ ও কাঁচামালের উচ্চমূল্য।
তবে টার্নওভারের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ কোটি ১২ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৭ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি।
এক বছর আগে, বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৭১ হাজার। এটি ২০২২ সালের মে মাসে ছিল ২০ লাখ ৮০ হাজার। এর আগের বছরে একই মাসে ছিল ২৬ দশমিক ৬১ হাজার।
গত অর্থবছরে অন্তত ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়া ভালো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগকারীরা চলতি বছরের গত প্রথম চার মাসে লোকসানে পড়েছেন। অন্যদিকে, যারা ১৫ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার নিয়ে ...
কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের একই প্রান্তিকের চেয়ে ৭০ শতাংশ কমেছে
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট বা এক শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে। যা সূচকের তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান।
তবে, ঊর্ধ্বসীমা অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম বাড়ার সীমা ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে।