সাম্প্রতিক সময়ে ওয়াশিংটন-বেইজিংয়ের পাল্টাপাল্টি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় আকারে বিঘ্ন ও পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে।
হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত পিটার ম্যান্ডেলসনকে পাশে নিয়ে এই চুক্তির ঘোষণা দেন ট্রাম্প।
ভৌগলিকভাবে চীনের গা-ঘেঁষা ভিয়েতনাম এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন এক যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে।
সব আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাণিজ্যে উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করেছেন।
দুই পরাশক্তির এই বাণিজ্য যুদ্ধে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে আছে আরও বেশি সংখ্যক মার্কিন পণ্যকে শুল্কমুক্ত করার অনুমতি দেওয়া। মার্কিন তুলার জন্য গুদাম সুবিধা দেওয়া ও অশুল্ক বাধা দূর করা।
গত বছর দেশটি ২৬ ট্রিলিয়ন ওনের (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল। এ বছর তা বাড়িয়ে ৩৩ ট্রিলিয়ন ওন বা ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করা হয়েছে।
জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন নতুন করে মোট ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে চীনা পণ্যের ওপর।
২০২৫ সালে শি জিনপিংয়ের প্রথম বিদেশ সফর হতে যাচ্ছে এটি।
কার্নির মতে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের গতিপথ স্থায়ীভাবে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প।
অ্যামচ্যাম ইইউ আরও বলেছে, বাণিজ্য সংঘাতের কারণে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।