রিজভী বলেন, ইশরাকের পক্ষে আদালতের রায় আছে, তার শপথ নেওয়ার কথা। একই আইনে শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামের মেয়র হতে পারলে ইশরাক কেন পারবে না।
‘যে ভোটের জন্য এত রক্তপাত, যে ভোটের জন্য নেতাকর্মীদের এত ক্রসফায়ারে হত্যা, অনেক নেতাকর্মী অদৃশ্য হয়েছে কিন্তু সে ভোট আজও পেলাম না।’
‘যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা অন্যায় করেছে, টাকা পাচার করেছে, ফ্যাসিস্টকে সহযোগিতা করেছে তাদের বিচার করতে হবে’
‘আমরা বিএনপি পরিবার’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেছেন, শুরুতে এটা ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। মঙ্গল শোভাযাত্রা আমদানি করা সংস্কৃতি, এটা আমাদের মূল সংস্কৃতি না। আমরা জলচৌকিকে জলচৌকিই বলব। পানি পান করাকে পানি পানই বলব। এগুলো পরিবর্তন হবে না।
রিজভী বলেন, ফ্যাসিবাদের দোসররা তাদের অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে।
নির্বাচন যাতে বিলম্বে হয়, এ জন্য নানা রকম ষড়যন্ত্রে চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
‘সরকার কেন চুপচাপ? সরকার কেন কথা বলছে না?’
দেশে আবার ফ্যাসিজমের উত্থান হলে একুশের চেতনাই রুখে দেবে বলেও মন্তব্য করেন রিজভী।
তিনি বলেন, নির্বাচনের ট্রেনে গণবিচ্ছিন্ন লোকজন। নগদ টাকায় কিছু উচ্ছিষ্টকে কিনে ছলে-বলে এবং হুমকি দিয়ে তারা ট্রেনে তুলেছে।
জীবন বাজি রেখে হলেও আগামীকাল বৃহস্পতিবার শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালনে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
‘জনগণের রক্ত ঝরিয়ে, লাশের ওপর দিয়ে হলেও সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়।’
এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে দলের যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ভোটে সঙ্গী না পেয়ে গোয়েন্দাদের দিয়ে দলছুট নেতা ভাগানোর চেষ্টা করছে।
রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে কাজে লাগিয়ে কথিত কিংস পার্টি গঠন করে সরকার আগামী জাতীয় নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রিজভী বলেন, দেশের জনগণ ভুয়া তফসিল প্রত্যাখ্যান করায় শেখ হাসিনা এখন তথাকথিত কিংস পার্টি, ভূইঁফোড় পার্টি, ড্রিঙ্কস পার্টি, ছিন্নমূল পার্টি তৈরি করে তাদের দিয়ে নির্বাচন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
‘আমাদের বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী এবং তাদের আজ্ঞাবাহী পুলিশ সদস্যরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে নতুন এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন।