পিবিআইয়ের তদন্তে বলা হয়েছে, পরিকল্পিতভাবে ওই ‘অপহরণ নাটক’ সাজিয়েছিলেনে রহিমা বেগমের মেয়ে মরিয়ম মান্নান। ‘আত্মগোপনে’ যেতে ‘নিখোঁজ হওয়ার দিন’ মাকে মুঠোফোনের মাধ্যমে ১ হাজার টাকাও পাঠিয়েছিলেন তিনি।
খুলনার মহেশ্বরপাশার উত্তর বণিক পাড়া থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগমকে অপহরণের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার ৪ জনের জামিন দিয়েছেন আদালত।
মাঝে মধ্যেই নিখোঁজ বা গুমের অভিযোগ ওঠে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধেও। বিশেষ করে সরকার রাজনৈতিকভাবে বিপজ্জনক মনে করে, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের এমন নেতাকর্মী কিংবা বড় কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা...
অপহরণ নয় বরং স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন নিখোঁজ থেকে উদ্ধার হওয়া মরিয়ম মান্নানের মা রহিমা বেগম। উদ্ধার হওয়ার পর তিনি আদালতে যে জবানবন্দি দিয়েছিলেন সেখানেও অসঙ্গতি খুঁজে পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব...
খুলনার মহেশ্বর বনিকপাড়া থেকে রহিমা বেগমের 'নিখোঁজের' ঘটনায় আটক একই এলাকার ৫ জন এখন কারাগারে আছেন। আটককৃতদের মুক্তি ও রহিমা বেগমের পরিবারের সদস্যদের শাস্তি দাবি করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের...
খুলনা থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগম (৫২) ফরিদপুরের বোয়ালমারী ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে কুদ্দুস মোল্লার বাড়িতে থাকাকালীন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্মনিবন্ধন করার চেষ্টা করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদ...
রহিমা বেগমকে বাদীর জিম্মায় দিয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। মামলার বাদী ও মেয়ে আদুরি আক্তারের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে জিম্মায় মুক্তি দেওয়া হয়।
খুলনা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)কে দেওয়া প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে খুলনা থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগম জানিয়েছেন তাকে অপহরণ করা হয়েছিল।
মেয়ের ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আলোচনায় থাকা খুলনা থেকে ‘নিখোঁজ’ রহিমা বেগমকে ফরিদপুরের যে বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাড়ির সদস্যরা বলছেন, সন্তানদের ওপর রাগ করে স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিলেন তিনি।
রহিমা বেগমকে বাদীর জিম্মায় দিয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। মামলার বাদী ও মেয়ে আদুরি আক্তারের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে জিম্মায় মুক্তি দেওয়া হয়।
খুলনা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)কে দেওয়া প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে খুলনা থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগম জানিয়েছেন তাকে অপহরণ করা হয়েছিল।
মেয়ের ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আলোচনায় থাকা খুলনা থেকে ‘নিখোঁজ’ রহিমা বেগমকে ফরিদপুরের যে বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাড়ির সদস্যরা বলছেন, সন্তানদের ওপর রাগ করে স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিলেন তিনি।
খুলনার দৌলতপুর থেকে রহিমা বেগমের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাটি অপহরণ না-ও হতে পারে বলে মনে করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
নিখোঁজ রহিমা বেগমকে ফরিদপুরের সৈয়দপুর গ্রাম থেকে উদ্ধার করে খুলনায় নেওয়া হয়েছে। তাকে নিয়ে মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি বিশেষ দল রাত ২টার দিকে খুলনায় পৌঁছান।
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামে উদ্ধারের পর দাফন হওয়া অজ্ঞাত নারীর মরদেহ নিজের মা রহিমা বেগমের বলে দাবি করেছেন খুলনার দৌলতপুরের মরিয়ম মান্নান।