যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি কমেছে

ছবি: সংগৃহীত

কোভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনীনৈতিক মন্দার কারণে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের রপ্তানি কমেছে। 

দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্যে চালান ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে ৯.৭০ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এটি ছিল ১০ দশিমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।

তবে স্থানীয় রপ্তানিকারকদের প্রত্যাশা কয়েক মাস পর রপ্তানির পরিমাণ আবারও বৃদ্ধি পাবে।

বাংলাদেশই একমাত্র দেশ নয় যুক্তরাষ্ট্রে যাদের রপ্তানি কমে গেছে। প্রকৃতপক্ষে, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির চাপ, অবিক্রীত পণ্যের মজুদ এবং কাজের গতি কমে যাওয়ায় সামগ্রিকভাবে আমদানি হ্রাস পেয়েছে।

করোনা মহামারি থেকে পুনরুদ্ধারের পর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় গত অর্থবছরের আগে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অনেক বেশি পণ্য বিক্রি 
দেশের রপ্তানিকারকরা। পরের বছর ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ৫০ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়।

বাংলাদেশ অন্যান্য রপ্তানিকারক দেশ যেমন- চীন, ভিয়েতনাম ও ভারতের তুলনায় বেশি রপ্তানি করেছে।

১৫ দশমকি ৬২ শতাংশ শুল্ক থাকা সত্ত্বেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। যা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা আয়ের ৯০ শতাংশেরও বেশি।

২০২৩ সালের প্রথম ৪ মাসে মার্কিন টেক্সটাইল এবং পোশাকের আমদানি ২২ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৩৩.৭৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে এটি ছিল ৪৩ দশমিক ৩৩৩ বিলিয়ন ডলার।

৬ জুলাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন (এনআরএফ) এক বিবৃতিতে বলেছে, বছরের অর্ধেক শেষ হয়ে গেছে এবং অর্থনীতি এখনও সঠিক পথে এগুচ্ছে।

 

সংক্ষেপিত: ইংরেজিতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়তে ক্লিক করুন  Exports to US slide

 

 

Comments

The Daily Star  | English

The constitution: Reforms only after a strong consensus

Constitutional reforms should be done after taking people’s opinions into account, said Dr Kamal Hossain, one of the framers of the constitution.

3h ago