বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পাকিস্তানের সফররত পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
‘মালিটোলার নাদের মিয়া’-কে মুক্তিযুদ্ধ পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। যুদ্ধের আগে স্রেফ গুণ্ডা বা রংবাজ হিসেবেই তাকে চিনত সবাই। এই নাদেরই যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে হয়ে ওঠেন এক সাক্ষাৎ ত্রাসের নাম।
তিনি বলেন, কিছু কিছু মানুষ, কিছু দল, কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে ১৯৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না।
মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম তার ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ গ্রন্থে লিখেছেন, ২৫ মার্চ রাতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে অন্তত এক হাজারেরও বেশি বাঙালি সেনাকে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি বাহিনী। যদিও ইস্ট...
মিশরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
২ মে পেয়ারা বাগানকে ১ নম্বর ফ্রন্ট এরিয়া ও ভিমরুলিকে সদর দপ্তর করে পূর্ববাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় ঘাঁটি স্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণের জন্য ভিমরুলিতে খোলা হয় সামরিক স্কুল।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রকাশনা মানেও কয়েক আগের তুলনায় ইতিবাচক! তবে গড় অবস্থার এখনো উল্লখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি।
আইনজীবী বলেন, সুপ্রিম কোর্টের স্থিতাবস্থার আদেশের পর, যারা বর্তমানে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন তারা তা অব্যাহত থাকবে।
মিরপুর মুক্ত হওয়ার ৫২তম বার্ষিকীতে এখানকার ৮টি বধ্যভূমির বর্তমান অবস্থা দেখার চেষ্টা করেছে দ্য ডেইলি স্টার।
আজকের স্টার স্পেশালে জানব দুর্ধর্ষ এই যুদ্ধের ঘটনা।
১৯৭১ সালের মে মাসে শিখার বয়স ছিল ১৬ বছর। বাগেরহাটের পৈতৃক ভিটা থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার জন্য তিনি ছুটে বেড়াচ্ছিলেন। ওই সময়ের মধ্যে তার চোখের সামনেই খুলনার বাদামতলা, চুকনগর ও ঝাউডাঙ্গায়...
দেশব্যাপী সংঘটিত এমন যুদ্ধের মাঝে কিছু ছিল অবিশ্বাস্য ও দুঃসাহসিক সামরিক কৌশলের। এই যুদ্ধগুলোতে মুক্তিবাহিনী জয়লাভ করায় মুক্তিযুদ্ধের মোড় ঘুরে গিয়েছিল।
আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। সেই চেতনাটি হচ্ছে গণতান্ত্রিক, যার মূল কথাটি হচ্ছে মানুষে মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা করা।
বাংলাদেশের প্রকাশনার ইতিহাসে প্রকাশনা সংস্থা ‘মুক্তধারা’র অবস্থান কিংবদন্তীতুল্য। কিন্তু চমৎকৃত হওয়ার মতো তথ্য হলো, এই প্রকাশনা সংস্থাটির জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই; কলকাতায়।
‘বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভের নির্মাণকাজে অনিয়ম কেবল জঘন্য অপরাধই নয়, এটি শহীদদের স্মৃতির প্রতি অবমাননাও।’
‘যারা দিবসগুলোর ব্যবস্থাপনা করে, তারা কি মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দা? এ দিবসটি রাষ্ট্রীয় তালিকায় যুক্ত না করার কারণ কী? মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব কী?’