ভোজ্যতেল আমদানির সময় পাঁচ শতাংশ মূসক ছাড়া আর কোনো ধরনের কর থাকছে না।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, তারা চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত বোতলজাত সয়াবিন তেল পাচ্ছেন না। অন্যদিকে সুপারস্টোরগুলোও ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে।
ভোজ্যতেলের এ অব্যাহতি সুবিধা ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
ভোজ্যতেলের দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে পোল্ট্রি ফিড, দুগ্ধজাত পণ্য ও গবাদি পশুর খাদ্যের দামও কমতে পারে।
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদপ্তরের সরবরাহ করা চাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা নিয়েছে টিসিবি।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে যথাক্রমে প্রায় তিন থেকে ছয় টাকা ও পাঁচ টাকা বেড়েছে।
ক্রমবর্ধমান মধ্যম আয়ের জনসংখ্যার খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনে সয়াবিনের চাহিদা বাড়ছে বলে মনে করেন তিনি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে প্রায় ২৫ লাখ সাত হাজার টন সয়াবিন ও পাম তেল আমদানি করা হয়। এর ৮০ শতাংশই চার প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে যথাক্রমে প্রায় তিন থেকে ছয় টাকা ও পাঁচ টাকা বেড়েছে।
ক্রমবর্ধমান মধ্যম আয়ের জনসংখ্যার খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনে সয়াবিনের চাহিদা বাড়ছে বলে মনে করেন তিনি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে প্রায় ২৫ লাখ সাত হাজার টন সয়াবিন ও পাম তেল আমদানি করা হয়। এর ৮০ শতাংশই চার প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
আগামী ১ মার্চ থেকে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো
এর মধ্যে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬৫ লিটার রাইস ব্রান অয়েল।
আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমে আসায় ভোজ্যতেল শোধনাগারগুলো সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৫ টাকা এবং পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ৪ টাকা কমিয়েছে।
বাজারে পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানিতে বাধা দূর, শুল্ক কমানো, গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা, বন্দরগুলোয় দ্রুত ক্লিয়ারেন্স নিশ্চিত করা, লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) অনুযায়ী পণ্য আমদানি...
আজ বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির এসব প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থানরত মাদার ভেসেল থেকে কর্ণফুলী নদী হয়ে অপরিশোধিত ভোজ্যতেল পাচার করে আসছে কয়েকটি চক্র।