ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
আজ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ৪৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
‘আজ একেবারে বৃষ্টি হবে না—তেমন নয়, থেমে থেমে বৃষ্টি হবে।’
ঘুমধুম ইউনিয়নের শতাধিক দোকান ও ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।
ঢাকার কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা।
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় সুরমা নদীর পানি আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয় প্রবাহিত হতে দেখা গেছে।
সকালে উব্দাখালী নদীর পানি ডাকবাংলো পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
ঢাকার কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা।
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় সুরমা নদীর পানি আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয় প্রবাহিত হতে দেখা গেছে।
সকালে উব্দাখালী নদীর পানি ডাকবাংলো পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে সিলেট নগরী ও সুনামগঞ্জ শহরেও।
‘ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে,’
সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও যাদুকাটা নদী আজ সোমবার বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
ভোর ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে
সুরমা, কুশিয়ারা, মনু, সারিগোয়াইন নদীর সমতল কোথাও কোথাও বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে।
পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ধীরে ঘনীভূত হচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
‘এই ঘূর্ণিঝড়ে সাতক্ষীরা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত পুরো এলাকা কম-বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সাত থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’