বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করুক বা না করুক একটা নির্দিষ্ট ফি তাদের উৎপাদনক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা আছে, যা ক্যাপাসিটি চার্জ নামে পরিচিত।
সরকার বছরে চার থেকে পাঁচবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করলেও, সর্বোচ্চ ভর্তুকি বিদ্যুৎ খাতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুযায়ী, উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশগুলো রপ্তানি আয়ের ওপর সরাসরি নগদ ভর্তুকি দিতে পারে না।
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের বোঝা কমাতে বিদ্যুৎ ও পানির মতো পরিষেবাগুলোতে প্রাথমিকভাবে ভর্তুকি দেওয়ার প্রবণতা থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসার নির্দেশনা দিয়েছেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আইএমএফ মিশনকে জানিয়েছেন- বর্তমানে সারে ভর্তুকি কমানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই, তবে জ্বালানি খাতে ধীরে ধীরে ভর্তুকি কমানোর পরিকল্পনা আছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সরকার জ্বালানি তেলে সরাসরি কোনো ভর্তুকি দেয় না।
নির্বাচনের বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ‘পুরোপুরি সমন্বয়’ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জ্বালানি আমদানি করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ করতে হয়, ভোক্তার কাছ থেকে সেটাই আদায় করা হবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সরকার জ্বালানি তেলে সরাসরি কোনো ভর্তুকি দেয় না।
নির্বাচনের বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ‘পুরোপুরি সমন্বয়’ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জ্বালানি আমদানি করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ করতে হয়, ভোক্তার কাছ থেকে সেটাই আদায় করা হবে।
গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির উল্লেখযোগ্য মূল্যবৃদ্ধির পরও মন্ত্রণালয়ের দাবির মুখে সংশোধিত বাজেটে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকার রেকর্ড ভর্তুকি বরাদ্দ আরও ২৭ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা বাড়ানো হবে।
বিশ্বের কোন দেশ বিদ্যুৎ, গ্যাসে ভর্তুকি দেয়—এমন প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ জাতীয় সংসদে বলেছেন, শিল্পখাতে নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ পেতে হলে সরকার যে দামে গ্যাস আমদানি করে শিল্প...
টাকা আছে, টাকা নেই। ডলার আছে, ডলার নেই। টাকা-ডলার থাকলেও আলোচনায় আছে, না থাকলেও আলোচনায় আছে। সরকারের ভাষ্য, টাকার কোনো সংকট নেই। ব্যাংকগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা আছে। ডলারের কোনো সংকট তো নেই-ই।
কৃচ্ছ্রসাধনে ভর্তুকি বন্ধ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার। ফলে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ডিজেলের দাম আবারও বাড়ছে।
ঢাকার ওয়াসার পানিতে ভর্তুকি দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
বোরো মৌসুমে ডিজেলে কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়ার বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
ভর্তুকি মূল্যে আজ বৃহস্পতিবার থেকে চাল বিক্রি শুরু করেছে সরকার। দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিতে ও চালের বাজারের অস্থিতিশীলতা নিরসনে সরকারের এই উদ্যোগ।