তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেছে পুলিশ।
মামলার অপর আসামি শাহ কামালের ব্যবসায়িক অংশীদার নুসরাত হোসেন।
এই কেলেঙ্কারির জন্য কাকে দায়ী করা উচিত?
অর্থনীতির এমন সংকটকালীন পরিস্থিতির ভেতর এই সিদ্ধান্ত কতটা যৌক্তিক?
‘পণ্যের মূল্য কমিয়ে আনতে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে রাজস্ব নীতিগুলোর সমন্বয় করা প্রয়োজন।’
ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ করেছিল বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও একই প্রবণতা অব্যাহত আছে।
২০২১-২২ সালের শেষে ৫ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় জুনে তা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। গত মের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়ে তা ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, গত ১৯ জুলাই রিজার্ভের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে।
প্রতিষ্ঠানগুলো রেমিট্যান্স হিসেবে যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, তার সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অ্যাকাউন্টে জমা রাখতে পারবে। বাকি অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় ভাঙিয়ে নিতে হবে।
২০২১-২২ সালের শেষে ৫ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় জুনে তা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। গত মের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়ে তা ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, গত ১৯ জুলাই রিজার্ভের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে।
প্রতিষ্ঠানগুলো রেমিট্যান্স হিসেবে যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, তার সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অ্যাকাউন্টে জমা রাখতে পারবে। বাকি অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় ভাঙিয়ে নিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) গত ১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে প্রতিশ্রুত ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রথম কিস্তি হিসেবে ৪৭৬ দশমিক ২৭ মিলিয়ন ডলার দেয়। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে দেশের বৈদেশিক...
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল করতে সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে, তার বাস্তবায়ন ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। ফলে দেশের অর্থনীতির জন্য আগামী ৩ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন...
বিশ্বব্যাপী প্যাকেজিং, প্রিন্টিং ও পাবলিকেশন খাতের হাজার বিলিয়ন ডলারের বাজার ধরতে সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগসহ আন্তর্জাতিক বাজার অনুসন্ধানে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রিন্টিং খাতের ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২০২০ সালের পর থেকে দ্রুত বেড়ে চলেছে। দেশের অর্থনীতির জন্য এটা বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এমন এক সময় এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, যখন দেশের বৈদেশিক...
দেশে যে কোনো ধরনের ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন থেকে সবাইকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা বৈদেশিক মুদ্রা খরচের নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করে ডলার ব্যয় করার কারণ জানতে চেয়ে ২৭টি ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করার অভিযোগে ৬টি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।