‘দীর্ঘদিনের নজিরবিহীন দুর্নীতি, গণতন্ত্রের ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে আমাদের নির্মাণ করতে হবে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।’
‘খালেদা জিয়া মুক্ত, মুক্ত মানুষকে কী করে মুক্তি দেবো!’
আজকে আমরা এখানে উনার সাথে দেখা করেছি। এটি পুরোপুরি সৌজন্যমূলক একটি সাক্ষাত ছিল। এখানে আমরা কোনো রাজনৈতিক আলোচনা করিনি।
‘তারা হয়তো ভেবেছিল, বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে দিলে বিএনপি ধ্বংস হয়ে যাবে।’
আদালত যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেই সিদ্ধান্তের বাইরে আমরা কোনো কিছু করিনি।
‘যা-ই করতে হবে আইনের মাধ্যমে করতে হবে। যে আইনে তাকে বের করা হয়েছে, তাতে (বিদেশে যাওয়ার) সুযোগ নেই।’
রাত ৮টা ১০ মিনিটে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে ফখরুল দেখা করতে যান।
‘এই সরকার জনগণের নির্বাচিত সরকার নয়। এদেরকে সরকার বলা যায় না, এরা শাসক। তার প্রমাণ এদের কথার মধ্যে দেখবেন’
বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করে একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন শুনানি মুলতবি করা হয়।
‘বিএনপি লড়াই করছে জণগণের মৌলিক অধিকারের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য, মানুষকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।’
‘ইট ইজ আ পাস্ট ট্রানজেকশন। আমার মনে হয়, আইনের সেই অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই।’
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই আবেদন তারা প্রত্যেকবারই করেন—এ ব্যাপারে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রত্যেকবারই তারা করেন। আমরা যতটুকু মঞ্জুর করতে পারি, ততটুকু মঞ্জুর করে দেই।’
‘আমরা যতই বলি আইন অনুযায়ী হয় না কিন্তু সরকার তো দিয়েছে! আমার মনে হয়, এটা সরকারের ব্যাপার এবং খালেদা জিয়ার পরিবার ও আইনজীবীর ব্যাপার।’
এটা হচ্ছে উইল অব দ্য হেড অব দ্য এক্সিকিউটিভ। আমরা এখানে সদিচ্ছা তো দেখছিই না, বরং ছলচাতুরির আশ্রয় নিচ্ছে এক্সিকিউটিভের পক্ষ থেকে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক, অমানবিক।
আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
আন্দোলনের প্রতি তার সমর্থন আছে...
এ সময় দলের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পদ ছেড়েছেন ৫ বারের সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। এর আগে, সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।