সোমবার রাত এগারোটার দিকে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের সোনাপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তাদের মধ্যে গুরুতর দগ্ধ গোলাপকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
প্রথমেই রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বা ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে।
শহরটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যালয় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছে, আরও ৩৮ জন এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘বিস্ফোরণের শব্দ এত বিকট ছিল যে, প্রায় এক কিলোমিটার দূর থেকেও তা শোনা গেছে।’
জাহাজটি নাফ নদীর সীমান্ত থেকে সরে যাওয়ার পরপরই সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিপরীতে মিয়ানমারের অপর প্রান্ত থেকে মাঝে মাঝে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ আসছে।
‘দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ১৩ শিশু।’
স্থানীয়দের ভাষ্য, বিস্ফোরণের শব্দ তাদের কাছে ভূমিকম্পের মতো মনে হয়েছে।
বিস্ফোরণে ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন এক প্রতিবেশী ও এক পথচারী।
‘এর আগেও বেশ কয়েকবার ভবনের মালিককে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সম্পর্কে জানিয়েছিলাম। কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভবনটির ২ পাশের দেয়ালসহ আংশিক ধসে পড়ার ঘটনায় ভবনটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ বলছে পুলিশ। তাই আপাতত ভবনটিতে কাউকে না প্রবেশ করতে পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আজ রোববার সকালে এ বিস্ফোরণ ঘটে।
বিস্ফোরণে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়া প্রবেশ লালের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। তার অবস্থা ‘খুবই সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বাস্তবে নিরাপত্তা দেখাশোনা করার সংস্থা যত বেড়েছে, শ্রমিকদের নিরাপত্তাহীনতাও পাল্লা দিয়ে ততই বেড়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণে ভবনটির একটি অংশ ধসে গেছে।
গুরুতর আহতরা হলেন- মো. আরাফাত আলম, জাহিদ হাসান, মো. ওসমান, মো. মজিবুর রহমান, ফ্যান্সি, মো. মাসুদ ও প্রভাষ।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের কদমরসুল এলাকায় সীমা রি-রোলিং মিলের অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
রাজধানীর মগবাজারে বিস্ফোরণে ৪ জন আহত হয়েছেন।
রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলায় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বিস্ফোরণে বাবা ও ছেলে নিহত হয়। প্রাথমিক তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, সম্ভবত গ্রেনেড বিস্ফোরণে তাদের মৃত্যু হয়েছে।